User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
খুব সুন্দর একটি বই।
Was this review helpful to you?
or
Sweet
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ একটা বই ?
Was this review helpful to you?
or
?
Was this review helpful to you?
or
খুব ভালো বই।
Was this review helpful to you?
or
বাচ্চাদের জন্য বেশ ভালো একটা বই।?
Was this review helpful to you?
or
পিপলী বেগম মজার বই :)
Was this review helpful to you?
or
shundor Kahini
Was this review helpful to you?
or
বইটি বেশ কিছুদিন আগে কিনেছিলাম। কিন্তু এতো দিন পড়া হয়নি।গতকাল পুরো বইটা পড়ে ফেলেছি।হুমায়ুন আহমেদ এর লেখা আমার বরাবরই ভালো লাগে। এই বইটাও খুবই ভালো লেগেছে।বইটা একই সাথে মজার এবং শিক্ষনীয়। ধন্যবাদ রকমারিকে এত সুন্দর একটা বই স্টকে রাখার জন্য?
Was this review helpful to you?
or
যাদের জন্য বইটি। লেখক শুরুতেই বলেছেন যে, যেসব বাবা-মা তাদের ছেলে মেয়েদের বই থেকে গল্প পড়ে শোনাতে ভালবাসেন, তাদের জন্য এই বইটি। তাই, বইটি একেবারেই ছোট্ট বাচ্চাদের জন্য, যারা হয়তোবা পড়তে পারে না কিন্তু গল্প শুনতে চায়। আর আপনি যদি বাচ্চাদের গল্প পড়ে শুনাতে পছন্দ করেন তাহলে বইটি আপনার জন্যেও। মূল অংশ - পিপলী একটি পিপড়ার নাম। ছোট্ট পিপড়া, মেয়ে বাচ্চা। কিন্তু সে পিপড়াদের নিয়ম নীতি মানতে চায়না। পিপলীর গল্পটি আসলে গল্পের মধ্যে গল্প। ছোট ছোট তিন মেয়ের পাল্লায় পড়ে গল্প বলতে গিয়ে তাদের বাবা শেষমেশ এই পিপলী বেগমের গল্পটি বলেন। প্রথমদিকে কেঊ শুনতে আগ্রহী না হলেও শেষ পর্যন্ত সবাই মজা পায়। গল্পটির মধ্যে পিপড়াদের জীবনকাহিনী সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে। তারা কিভাবে বাসা বানায়, কতবড় সে বাসা, কিভাবে খাবার সংগ্রহ করে, কিভাবে সারাদিন পরিশ্রম করে তা ছোট্টদের উপযোগী করে বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। পিপলী বেগম তাদের রানীর কার্যকলাপে বিরক্ত এবং রানীকে তা সরাসরি জানানোর জন্য বুদ্ধি আটে। কিন্তু রানী তাকে নির্বাসন দেয়। পরবর্তীতে সে অন্যান্য পিপড়াদের সাথে যুক্তি করে দূর্ণীতিগ্রস্ত ও বহিরাগত রানীকে উচ্ছেদ করে, নিজেরা ক্ষমতায় বসে এবং সুন্দরভাবে পিপড়াদের রাজ্য পরিচালনা শুরু করে। লেখক এই ছোট্ট এই গল্পটি মাধ্যমে মজা করে হলেও পিপড়াদের মধ্যে মানুষজাতির স্বভাব ও চরিত্র ফুটিয়ে তুলেছেন। বাচ্চারা হয়তো নিছক মজা পাবে গল্পটা শুণে বা পড়ে কিন্তু আপনি মজা পাবেন নিজেদের চিনে।
Was this review helpful to you?
or
ছোট বেলায় পড়া খুব প্রিয় বইগুলোর ভেতর একটা এটি। তিলু , বিলু নীলু , তিন বোনকে বাবার কাছে রেখে ভাইয়ের বাড়ি গিয়ে বৃষ্টি তে আটকা পড়েন মা। পিপলী বেগম মূলত সন্তানদের বলা বাবার ঘুম পারানি গল্প। পিপলী এক কিশোরী পিঁপড়া, লাল পিঁপড়া। বেশ বুদ্ধিমতী, কৌতূহলী সে। মা আর দাদির সাথে সে থাকে। সবাই ভালোবাসে তাকে। কৌতূহল এ পিপলী গায়ে মেখে গোসল করার জন্য াআনা গুঁড়া সাবান ও খেয়ে দেখতে পারে। কালো পিঁপড়া রা এখানে লাল দের শত্রু। আর পিঁপড়ার রানী একজন জন্মান্ধ উইপোকা। ঘটনাচক্রে একবার পিপলিকে নির্বাসন দেয়া হয়, সেই নির্বাসন কূপে ঢুকে এক পর্যায়ে পিপলী গোটা পিঁপড়া সমাজের সব নিয়ম পাল্টে দিলো। উপন্যাসের গল্প বলার ঢং খুব সুন্দর, সাবলীল ভাষা। তবে সাথে থাকা বইয়ের ভেতর ছবি গুলো ও ভালো লাগতো আমার। ছোট বেলায় অনেক বার এঁকেছি এই বই থেকে পিঁপড়ার ছবি। বাড়িতে থাকা শিশু বা কিশোর সদস্যরা বেশ ভালোবেসে পড়বে এই বই। রকমারি তে এর দাম মাত্র নব্বই টাকা। জলদি কিনে নিন।
Was this review helpful to you?
or
Nice
Was this review helpful to you?
or
amazing story!
Was this review helpful to you?
or
wonderful book.
Was this review helpful to you?
or
Awesome novel
Was this review helpful to you?
or
পিপড়াদের জীবন কাহিনী নিয়ে নির্মিত। এককথায় অসাধারণ একটা বই।?
Was this review helpful to you?
or
Very well
Was this review helpful to you?
or
best
Was this review helpful to you?
or
রকমারি তে প্রথম রিভিউ। ভাল লেগেছে।ভিন্নধর্মী একটি বই।পড়তে পারেন।
Was this review helpful to you?
or
Best book ever
Was this review helpful to you?
or
নিসন্দেহে হুমায়ুন আহমেদ একজন দক্ষ লেখক। পিপলী বেগম বইটি ছোটদেরকে বই পড়ার দিকে আরো বেশি আকৃষ্ট করবে। আর বর্তমান জেনারেশন বই পড়ার প্রতি আকৃষ্ট করার জন্য এটা একটি অন্যতম বই
Was this review helpful to you?
or
Child attracting
Was this review helpful to you?
or
বইটির নাম শুনে ভেবেছিলাম বাচ্চাদের জন্য লেখা বই কিন্তু বইটি পড়ার পরে বুঝতে পারলাম,বইটি সত্তি অনেক চমৎকা। অনেক সুন্দর এক্টি কাহিনী হুমায়ুন আহমেদ তুলে ধরেছেন। অনেক মজার একটি বই।
Was this review helpful to you?
or
I have lost count of how many times I have read this book since childhood. At first, Pipli Begum was just an adventurous ant. Gradually, she became a symbol of change, a voice of protest. The more I read this book, the more symbolic it became. It presents the human society in the guise of fantasizing about a complex bug's life. For children, it might be a fun book about how a simple ant takes on the queen. But for adults, it transforms into a reflection of the relationship between the ruler and the ruled. There is a saying in Japan that a nail that sticks out will be hammered down. I think that is true for most societies and Pipli Begum is the nail that stuck out in the ant kingdom of this book, just as the book itself sticks out among other children fiction.
Was this review helpful to you?
or
'পিপলী বেগম' বইটি লেখা পিপড়াদের নিয়ে। হ্যা ঠিক বলছি পিপলী বেগম একটি পিপড়ার নাম । বিষয়টা ইন্টারেস্টিং তাই না? হুমায়ুনআহমেদ এর ছোটদের লেখা ভাল, অসাধারণ বই গুলোর মধ্যে একটা হলো পিপলী বেগম' বইটি। বইটি পড়ে বাচ্চা ভীষণ খুশি হবে। কারণ বইটি পিঁপড়াদের নিয়ে লেখা। মানুষেরমতো তাদের ও বাড়ি আছে। তারও স্কুলে যায়। মানুষের মতো তাদের ও আছে অনেক সুখ, দুঃখের গল্প। লেখক অসাধারণ ভাবে পিঁপড়াদের কাল্পনিক জীবন যাত্রা তুলে ধরেছেন বইটিতে। আপনার বাচ্চাকে একটু ভিন্ন ধাঁচের বই পড়তে দিতে চাইলে 'পিপলী বেগম' বইটি ভাল হবে। এতে করে আপনার বাচ্চার কল্পনাশক্তি বৃদ্ধি পাবে। অন্যরকম বই পড়ে মজা ও পাবে। তাই দেরি না করে মাত্র ৮১ টাকায় কিনে ফেলুন বইটি। আর আপনার বাচ্চাকে ভাসতে দিন কল্পনায়
Was this review helpful to you?
or
মশা মশা মশা চুপচাপ বসা কাছে গেলে উড়ে যায় দূরে যায় দিন রাত গান গায়। ফুল খায় ফল খায় মানুষের রক্ত খায়। মশা মশা মশা চুপচাপ বসা। . রিডিং... পিপলী বেগম - হুমায়ূন আহমেদ...? পিপলী বেগম নামটা পড়লেই বুঝা যায় বাচ্চাদের জন্য লেখা হয়েছে বইটি। বইটি পড়ার সময় মনে হলো এই কি হিমু, মিশির আলী, শুভ্রর মতো চরিত্রে জন্মদেয়া স্রষ্টা। কিছুতেই ভাবা যায় না। বাচ্চাদের জন্য লিখতে গিয়ে নিজেই কেমন বাচ্চা হয়ে গেছেন। বইটি উৎসর্গ করা হয়েছে এমন সব বাবা-মাকে যারা ছেলেমেয়েদের বই থেকে গল্প পড়ে শুনাতে ভালোবাসে। তো আর দেরি কেন এখনি পড়া শুরু করে দিন আপনার বাচ্চাদের জন্য। আশা রাখি আপনার বাচ্চা কিছুই বুঝবে না! ? যাইহোক গল্পের কাহিনী সংক্ষেপে তুলে ধরলাম। মতিন সাহেব তার ডাক্তারি নিয়ে খুব ব্যাস্ত। সকালে যান এগারোটায় আসেন। তার স্ত্রী তাকে একদিন বললেন কিছুদিনের জন্য ছুটি নিতে তা না হলে তার তিন মেয়ে তাকে ভুলেই যাবে। তো তিনি ছুটি নিলেন। এক রাতে তার তিন মেয়ে তাকে চেপে ধরল গল্প করার জন্য। মোমবাতি আলোতে শুরু হলো গল্প। অদ্ভুত সেই গল্প। পিপড়া দের গল্প। পিপিলী বেগমের গল্প। পিপলী বেগম যার কিনা লেখা পড়া করতে ভালো লাগে না। সে মানুষের সাথে দেখা করতে চায়। এইসব রাণীর কানে গেলে ডাকে রাণীর কাছে ডেকে পাঠায়। তারপর কত কি যে হলো সে না হয় আপনিই পড়ে বাচ্চাদের বলেন। মাঝে মাঝে বাচ্চা হতে কার না ভালো লাগে। আমিও পিপিলী বেগমে বই হাতে নিয়ে বাচ্চা হয়ে গেলাম। বেশ ভাল লেগেছে। আর লাগবেই তো হুমায়ূন আহমেদ বলে কথা।
Was this review helpful to you?
or
Valo chilo. bacca der jnno mojar. boro der o shikhar ase
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা নভেম্বর রিভিউ: ০৩ বইঃ পিপলী বেগম লেখকঃ হুমায়ূন আহমেদ প্রকাশনীঃ অবসর প্রকাশনা সংস্থা বইয়ের ধরনঃ শিশুতোষ প্রচ্ছদঃ ধ্রুব এষ পৃষ্ঠাঃ ৫৫ রকমারি মুল্যঃ ৯১টাকা মতিন সাহেব পেশায় ডাক্টার। তাঁর তিন মেয়ে তিলু, বিলু, নিলু। তিলু এবং বিলু ভিকারুন্নেসায় ক্লাস সেভেনে ও থ্রিতে পড়ে। তার ছোটটা বিলু, সে একই স্কুলে থ্রি তে পড়ে। সবার ছোটটা এখনও কোথাও ভর্তি হয়নি। মতিন সাহেব কাজের চাপে বাচ্চাদের সময় দিতে পারেন না। খুব সকালে বেড়িয়ে যান এবং অনেক রাতে বাড়ি ফেরেন। যখন বেরিয়ে যান তখন বাচ্চারা ঘুম থেকেই উঠে না। আবার যখন বাড়ি ফিরেন এসে দেখেন ওরা ঘমিয়ে পরেছেন। এক পপর্যায়ে দেখা যায় বাচ্চারা তাকে ভুলতে বসেছে তখন তিনি দুদিনের ছুটি নিলেন। দ্বিতীয় দিন তাঁর স্ত্রী ভাইয়ের বাসার গিয়ে প্রচন্ড বৃষ্টিতে আটকা পরেন। রাতে ফিরবেন না। তিন নেয়ে বাবার কাছে বায়না ধরল গল্প শোনানোর জন্য। বাঘের গল্প। মুশকিল হল বাঘের কোনও গল্প তাঁর এই মুহূর্তে মনে পড়ছেনা। তাই তিনি পিপলী বেগমেরর গল্প শুরু করলেন। নাম শুনে মনে হয় একজন মহিলা কিন্তু বাস্তব অর্থে পিপলী বেগম হলো একটি কিশোরী পিঁপড়া। পিপলীরা কয়েকটি সম্প্রদায়ে বিভক্ত। তাঁর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে কালো পিঁপড়া, পাহাড়াদার পিঁপড়া, সৈনিক পিঁপড়া। পিপলী বেগম স্কুলে পড়ে। মানুষের মত তাদেরও স্কুল কলেজ আছে। হাসপাতাল আছে। বাড়িঘর আছে।একরুমের একটা ফ্ল্যাটে পিপলী বেগমের পরিবার থাকে। পিপলীর বাবা খাবার সংগ্রহ করতে গিয়ে কালো পিঁপড়াদের হাতে বন্দি হয়েছে। রানী অবশ্য বলেছে তাঁর বাবাসহ সকল বন্ধী পিঁপড়াদের উদ্ধার করবেন। কালো পিঁপড়াদের সাথে যুদ্ধও হয়েছে। তাতে পিপলীরাই বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। রানীমা কি পারবে সবাইকে বাঁচাতে? নাকি পারবে না? তাহলে কি করবেন পিঁপলী বেগম? কি করে তাঁর বাবাকে উদ্ধার করবেন তিনি? #পাঠ_প্রতিক্রিয়া:- পিপলী বেগম ছোটদের বই। যারা ছোট থেকেই সন্তানদের বই পড়াতে চান তারা দ্রুত অর্ডার করুন। আবার যারা আসার মতো ভাগনী-ভাগিনাদের বই পড়ে শোনান তারাও দেরি করবেন না। ছোটদের বই পড়ার সময় মনে করি আমিও ছোট তাছাড়া বইয়ের মজাটাই পাবো না। এবারও তার ব্যাতিক্রম হয়নি। হুমায়ূন স্যার যেমন বড়দের জন্য তার অসাধারন সব সৃষ্টি রেখে গেছেন তেমন ছোটদের জন্যও রেখে গেছের তার আদর্শ প্রমান হলো এই বইটি।
Was this review helpful to you?
or
পিপলী বেগম মূলত ছোটদের বই। তবে যেসব বাবা মা বই পড়ে বাচ্চাদের গল্প শোনাতে চান বইটি তারাও পড়তে পারেন। মতিন সাহেবের তিন মেয়ে। তিলু সবার বড়, সে ভিকারুন্নেসায় ক্লাস সেভেনে পড়ে। তার ছোটটা বিলু, সে একই স্কুলে থ্রি তে পড়ে। সবার ছোটটা এখনও কোথাও ভর্তি হয়নি। মতিন সাহেব ডাক্তার মানুষ। বাচ্চাদের সময় দিতে পারেন না।খুব ভোরবেলা বেড়িয়ে যান এবং অনেক রাতে ফেরেন।বাচ্চাদের সাথে দেখাই হয়না।ওরা যখন তাকে ভুলতে বসেছে তখন তিনি দুদিনের ছুটি নিলেন। দ্বিতীয় দিন প্রচন্ড বৃষ্টি হচ্ছে।উনার স্ত্রী বাসায় নেই, ভাইয়ের বাসায় গিয়ে আটকে গেছেন,রাতে ফিরবেন না।তিন নেয়ে উনাকে ধরল গল্প শোনানোর জন্য। বাঘের গল্প। মুশকিল হল বাঘের কোনও গল্প উনার এই মুহূর্তে মনে পড়ছেনা।তিনি পিঁপড়ার গল্প শুরু করলেন। গল্পের নাম পিপলী বেগম। পিপলী বেগম স্কুলে পড়ে। মানুষের মত তাদেরও স্কুল কলেজ আছে।হাসপাতাল আছে। বাড়িঘর আছে।একরুমের একটা ফ্ল্যাটে পিপলীরা থাকে।পিপলীর বাবা খাবার সংগ্রহ করতে গিয়ে কালো পিপরাদের হাতে বন্দি। পিপলী রাতে তার দাদির সাথে ঘুমায়। তার দাদির কথার অত্যাচারে সে অতিষ্ঠ। মাঝরাতে তিনি পিপলীকে ডেকে তুলে গল্প শোনান, ছড়া শোনান। ছড়াটা এরকম যা বৃষ্টি যা, যেখান থেকে এসেছিলি সেইখানেতে যা। সেইখানে তোর মা আছে মায়ের কোলের আদর আছে। যা বৃষ্টি যা, মায়ের কোলে বসে বসে মায়ের আদর খা। পিঁপড়া সমাজের আরও অনেক অনেক গল্প আছে। অনেক কাহিনী আছে। সুখ দুঃখের গল্প,হাসি কান্নার গল্প।
Was this review helpful to you?
or
পিপলী বেগম মূলত ছোটদের বই। তবে যেসব বাবা মা বই পড়ে বাচ্চাদের গল্প শোনাতে চান বইটি তারাও পড়তে পারেন। মতিন সাহেবের তিন মেয়ে। তিলু সবার বড়, সে ভিকারুন্নেসায় ক্লাস সেভেনে পড়ে। তার ছোটটা বিলু, সে একই স্কুলে থ্রি তে পড়ে। সবার ছোটটা এখনও কোথাও ভর্তি হয়নি। মতিন সাহেব ডাক্তার মানুষ। বাচ্চাদের সময় দিতে পারেন না।খুব ভোরবেলা বেড়িয়ে যান এবং অনেক রাতে ফেরেন।বাচ্চাদের সাথে দেখাই হয়না।ওরা যখন তাকে ভুলতে বসেছে তখন তিনি দুদিনের ছুটি নিলেন। দ্বিতীয় দিন প্রচন্ড বৃষ্টি হচ্ছে।উনার স্ত্রী বাসায় নেই, ভাইয়ের বাসায় গিয়ে আটকে গেছেন,রাতে ফিরবেন না।তিন নেয়ে উনাকে ধরল গল্প শোনানোর জন্য। বাঘের গল্প। মুশকিল হল বাঘের কোনও গল্প উনার এই মুহূর্তে মনে পড়ছেনা।তিনি পিঁপড়ার গল্প শুরু করলেন। গল্পের নাম পিপলী বেগম। পিপলী বেগম স্কুলে পড়ে। মানুষের মত তাদেরও স্কুল কলেজ আছে।হাসপাতাল আছে। বাড়িঘর আছে।একরুমের একটা ফ্ল্যাটে পিপলীরা থাকে।পিপলীর বাবা খাবার সংগ্রহ করতে গিয়ে কালো পিপরাদের হাতে বন্দি। পিপলী রাতে তার দাদির সাথে ঘুমায়। তার দাদির কথার অত্যাচারে সে অতিষ্ঠ। মাঝরাতে তিনি পিপলীকে ডেকে তুলে গল্প শোনান, ছড়া শোনান। ছড়াটা এরকম যা বৃষ্টি যা, যেখান থেকে এসেছিলি সেইখানেতে যা। সেইখানে তোর মা আছে মায়ের কোলের আদর আছে। যা বৃষ্টি যা, মায়ের কোলে বসে বসে মায়ের আদর খা। পিঁপড়া সমাজের আরও অনেক অনেক গল্প আছে। অনেক কাহিনী আছে। সুখ দুঃখের গল্প,হাসি কান্নার গল্প।
Was this review helpful to you?
or
বইয়ের নামঃপিপলী বেগম লেখকঃহুমায়ূন আহমেদ প্রকাশনীঃঅবসর প্রকাশনী মূল্যঃ৮১টাকা ছোটদের বই পড়ার সময় মনে করি আমিও ছোট তাছাড়া বইয়ের মজাটাই পাবো না। এবারও তার ব্যাতিক্রম হয়নি। হুমায়ূন স্যার যেমন বড়দের জন্য তার অসাধারন সব সৃষ্টি রেখে গেছেন তেমন ছোটদের জন্যও রেখে গেছের তার আদর্শ প্রমান হলো এই বইটি।গল্পের নাম পিপলী বেগম।পিপলী বেগম স্কুলে পড়ে। মানুষের মত তাদেরও স্কুল কলেজ আছে।হাসপাতাল আছে। বাড়িঘর আছে।পিঁপড়া সমাজের আরও অনেক অনেক গল্প আছে বইটিতে।অনেক অসাধারণ কাহিনী আছে। সুখ দুঃখের গল্প,হাসি কান্নার গল্প। এই বইটা থেকে অনেক কিছুর শিখার আছে। আসলে বাচ্চাদের বই হলেও এর মধ্যে বেশ ভালই টুইস্ট ছিল এবং একটু ও বোরিং ও পিচ্চিদের জন্য মনে হয় নাই।তাই বইটি সবাইকে পড়ার নিমন্ত্রণ জানাচ্ছি।
Was this review helpful to you?
or
ছোটদের বই পড়ার সময় মনে করি আমিও ছোট তাছাড়া বইয়ের মজাটাই পাবো না। এবারও তার ব্যাতিক্রম হয়নি। হুমায়ূন স্যার যেমন বড়দের জন্য তার অসাধারন সব সৃষ্টি রেখে গেছেন তেমন ছোটদের জন্যও রেখে গেছের তার আদর্শ প্রমান হলো এই বইটি। গল্পের নাম পিপলী বেগম। পিপলী বেগম স্কুলে পড়ে। মানুষের মত তাদেরও স্কুল কলেজ আছে।হাসপাতাল আছে। বাড়িঘর আছে।একরুমের একটা ফ্ল্যাটে পিপলীরা থাকে।পিপলীর বাবা খাবার সংগ্রহ করতে গিয়ে কালো পিপরাদের হাতে বন্দি। পিপলী রাতে তার দাদির সাথে ঘুমায়। তার দাদির কথার অত্যাচারে সে অতিষ্ঠ। মাঝরাতে তিনি পিপলীকে ডেকে তুলে গল্প শোনান, ছড়া শোনান। ছড়াটা এরকম যা বৃষ্টি যা, যেখান থেকে এসেছিলি সেইখানেতে যা। সেইখানে তোর মা আছে মায়ের কোলের আদর আছে। যা বৃষ্টি যা, মায়ের কোলে বসে বসে মায়ের আদর খা। পিঁপড়া সমাজের আরও অনেক অনেক গল্প আছে। অনেক কাহিনী আছে। সুখ দুঃখের গল্প,হাসি কান্নার গল্প।
Was this review helpful to you?
or
দারুন একটা বই!! এটা পড়ার থেকে পিঁপড়ে দেখলেই মায়া লাগে!!
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বইঃ পিপলী বেগম (হার্ডকভার) লেখকঃ হুমায়ূন আহমেদ প্রকাশনীঃ অবসর প্রকাশনা সংস্থা বইয়ের ধরনঃ শিশুতোষ প্রচ্ছদঃ ধ্রুব এষ পৃষ্ঠাঃ ৫৫ মুদ্রিত মুল্যঃ ৭০৳ #রিভিউঃ তারা তিনবোন- তিলু, বিলু, নিলু। তিলু,বিলু ভিকারুন্নেসা স্কুলে পড়ে। আর যে ছোটজন নিলু সে বিভিন্ন স্কুলে ভর্তি পরীক্ষা দিচ্ছে। তাদের বাবা একজন ডাক্তার বিধায় তাকে সকাল থেকে সন্ধ্যা অবধি ছুটোছুটি করতে হয়। এজন্যে তিলু, বিলুর মা একদিন তাদের বাবাকে বললেন কিছুদিন ছুটি নিয়ে বাচ্চাদের সাথে সময় কাটাতে। সত্যিই বাচ্চাদের বাবা মতিন সাহেব ছুটি নিলেন। তার মেয়েদের সাথে সময় কাটাতে বিভিন্ন রকমের খেলা করতে লাগলেন। হঠাৎ তার মেয়েরা তার কাছে আবদার করে বসল যে গল্প শোনাতে হবে। তাদের আবার বাঘের বা ভূতের এমন জাতীয় গল্প কোনো গল্পই পছন্দের নয়। মতিন সাহেব অনেক ভেবেচিন্তে একটা গল্প বলতে আরম্ভ করলেন। সে গল্প এক অদ্ভুত রকমের সুন্দর গল্প। ‘এক দেশে ছিল এক পিঁপড়া। তার নাম পিপলী বেগম। পিপলী বেগম স্কুলে পড়ে। মানুষের মত তাদেরও স্কুল কলেজ আছে। হাসপাতাল আছে। বাড়িঘর আছে।এ করুমের একটা ফ্ল্যাটে পিপলীরা থাকে। তার দাদি রয়েছে যে তাকে রোজ গল্প শুনিয়ে, ছড়া শুনিয়ে ঘুম পাড়িয়ে দেয়। এই গল্পে আরও রয়েছে পিঁপড়াদের সমাজের কথা, সুখ-দুঃখের কথা’। হুমায়ুন আহমেদ বড়দের জন্যে যেমন লিখেছেন, তেমনি লিখেছেন ছোটোদের জন্যেও। “পিপলী বেগম” তেমনই একটি শিশুতোষ-ধর্মী বই। গল্পের ভাষা অনেক সহজ ও সাবলীল। তাই যদি কেউ বাচ্চাদের বই উপহার দেবার কথা ভাবেন বা বই পড়ার অভ্যেস গড়াতে চান তবে নিঃসন্দেহে এই বইটি একেবারেই উপযোগী। সে হিসেবে আমার রেটিং ৫/৫। রকমারিতেও পাবেন। লিঙ্কঃ https://www.rokomari.com/book/1209/পিপলী-বেগম
Was this review helpful to you?
or
পিপলী বেগম মূলত ছোটদের বই। তবে যেসব বাবা মা বই পড়ে বাচ্চাদের গল্প শোনাতে চান বইটি তারাও পড়তে পারেন। মতিন সাহেবের তিন মেয়ে। তিলু সবার বড়, সে ভিকারুন্নেসায় ক্লাস সেভেনে পড়ে। তার ছোটটা বিলু, সে একই স্কুলে থ্রি তে পড়ে। সবার ছোটটা এখনও কোথাও ভর্তি হয়নি। মতিন সাহেব ডাক্তার মানুষ। বাচ্চাদের সময় দিতে পারেন না।খুব ভোরবেলা বেড়িয়ে যান এবং অনেক রাতে ফেরেন।বাচ্চাদের সাথে দেখাই হয়না।ওরা যখন তাকে ভুলতে বসেছে তখন তিনি দুদিনের ছুটি নিলেন। দ্বিতীয় দিন প্রচন্ড বৃষ্টি হচ্ছে।উনার স্ত্রী বাসায় নেই, ভাইয়ের বাসায় গিয়ে আটকে গেছেন,রাতে ফিরবেন না।তিন নেয়ে উনাকে ধরল গল্প শোনানোর জন্য। বাঘের গল্প। মুশকিল হল বাঘের কোনও গল্প উনার এই মুহূর্তে মনে পড়ছেনা।তিনি পিঁপড়ার গল্প শুরু করলেন। গল্পের নাম পিপলী বেগম। পিপলী বেগম স্কুলে পড়ে। মানুষের মত তাদেরও স্কুল কলেজ আছে।হাসপাতাল আছে। বাড়িঘর আছে।একরুমের একটা ফ্ল্যাটে পিপলীরা থাকে।পিপলীর বাবা খাবার সংগ্রহ করতে গিয়ে কালো পিপরাদের হাতে বন্দি। পিপলী রাতে তার দাদির সাথে ঘুমায়। তার দাদির কথার অত্যাচারে সে অতিষ্ঠ। মাঝরাতে তিনি পিপলীকে ডেকে তুলে গল্প শোনান, ছড়া শোনান। ছড়াটা এরকম যা বৃষ্টি যা, যেখান থেকে এসেছিলি সেইখানেতে যা। সেইখানে তোর মা আছে মায়ের কোলের আদর আছে। যা বৃষ্টি যা, মায়ের কোলে বসে বসে মায়ের আদর খা। পিঁপড়া সমাজের আরও অনেক অনেক গল্প আছে। অনেক কাহিনী আছে। সুখ দুঃখের গল্প,হাসি কান্নার গল্প। ব্যক্তিগত মতামতঃ ছোটদের উপহার দেয়ার জন্য আদর্শ বই। পিপলী বেগম কে ভালই লেগেছে, তবে গল্পটা আমার কাছে অতটা ভালো লাগেনি। কিজানি, হয়তো বড় হয়ে গেছি বলেই ভালো লাগেনি।
Was this review helpful to you?
or
গল্পের ভেতর গল্প । প্রচন্ড কর্মব্যস্ত এক বৃষ্টি ভেজা ছুটির সন্ধ্যায় মতিন সাহেব তার তিন কন্যা তিলু , বিলু আর নিলুকে গল্প শোনাতে বসলেন । তাদের গল্প শোনাতে গিয়েই বিপত্তি বাঁধল। হায় ! হায় ! কোন গল্পই তার মনে আসছে না । গল্প মনে আসবে এই আশায় তিনি মাথা চুলকাতে লাগলেন । কিন্তু তাতেও কাজ হয় না । গল্প মনে আসে না । শেষে তিলুর কথায় তিনি গল্প শুরু করতে চাইলেন তিনি । ভূতের গল্প বলতে চাইলে বিলু না করে ওঠে । ভূতের গল্প সে কিছুতেই শুনবে না । সে শুনবে বাঘের গল্প । মতিন সাহেব এবার ছাদের দিকে তাকিয়ে বাঘের গল্প মনে করার চেষ্টা করতে লাগলেন । নাহ , কিছুতেই কিছু হল না । গল্প মনে আসে না । এর মধ্যে নিলু জানালো যে তাদের মা প্রচন্ড বৃষ্টিতে মামার বাড়িতে আটকা পড়ছে । পরদিন ভোরে আসবে । ব্যাস , ওমনি শুরু হয়ে গেল তিন মেয়ের চাপাচাপি । গল্প ! গল্প ! গল্প ! গল্প বলতে হবে । তিন জনের জন্য তিনটা গল্প বলতে হবে । তিন কন্যার চাপাচাপিতে বাধ্য হয়ে এবার লক্ষ্ণী বাবার মত তিনি গল্প শুরু করলেন । পিঁপড়ার গল্প । সাথে সাথে তিলু , বিলু বাঁধিয়ে দিল হাঙ্গামা । পিঁপড়ার গল্প ওরা কিছুতেই শুনবে না । শুধু নিলু বলল সে শুনবে । তো মতিন সাহেব গল্প শুরু করলেন । গল্পটা পিপলী বেগম নামের এক মেয়ে পিঁপড়াকে নিয়ে । সে দেখতে খুব সুন্দরী । পরীক্ষায় সব সময় ফার্স্ট হয় । কিন্তু হঠাৎ করেই সেবার পরীক্ষায় খুব খারাপ করল পিপলী । অঙ্কে উনিশ আর ভূগোলে তেইশ পেল । পিঁপড়াদের সমাজে রেজাল্ট খারাপ করার বিধান নেই । একারণেই স্কুলের আপা পিপলীকে অফিস ঘরে ডেকে নিয়ে গেলেন । পিপলী যখন স্কুলের আপাকে বলল যে তার পড়তে ভালো লাগে না , তখন আপা খুবই অবাক হলেন । স্কুলের আপাকে আরো অবাক করে দিয়ে পিপলী বলল যে তার পৃথিবী ঘুরে দেখতে ইচ্ছা করে , বিশেষ করে মানুষদের দেখতে খুব ইচ্ছা করে । কিন্তু পিঁপড়াদের সমাজে তো এমনটিও হবার কথা না । পিপলীর কথা শুনে আপা আরো বিচলিত হলেন । তিনি পিপলীকে স্কুলের ডাক্তার দেখালেন , এরপর সাত দিনের ছুটি দিয়ে বাড়ি পাঠালেন । পিপলীদের সমাজের নিয়ম অনুযায়ী কারো সামান্য কিছু হলেও রানীমাকে জানানো হয় । রানীমা জরুরী মনে করলে কাউকে কাউকে ডেকে পাঠান । তিনি পিপলীকে তার প্রাসাদে ডেকে পাঠালেন । রানীমার প্রাসাদের নিয়ম কানুন বড় অদ্ভুত । রানীমার বাড়ির চারপাশে লালদাগ দেওয়া , বৃত্তের মত । সেই লালদাগের ভেতর ভুলেও যাওয়া যাবে না । গেলেই সারাজীবনের জন্য নির্বাসনদন্ড । তাছাড়া রানীমাকে কেউ কোনদিন দেখে নি । কিন্তু কেন ? ছোট বন্ধুরা বাকীটুকু আর বললাম না তোমাদের পড়ার জন্য রেখে দিলাম । পড়ে দেখো কিন্তু । পড়লেই বুঝবে কত্ত মজার পিপলী বেগম । পিপলী বেগম পড়লে তোমাদেরও পিপলী হতে ইচ্ছা করবে ।
Was this review helpful to you?
or
বইঃ পিপলী বেগম লেখকঃ হুমায়ূন আহমেদ ক্যাটাগরিঃ শিশু সাহিত্য প্রকাশনীঃ অবসর প্রকাশনা সংস্থা পৃষ্ঠাঃ ৫৫ মূল্যঃ ৬৮ টাকা রিভিউঃ মতিন সাহেবের তিন মেয়ে। তিলু, বিলু ও নীলু। তিলু ক্লাস সেভেনে আর বিলু ক্লাস থ্রিতে পড়ে। নীলুর এবার ভর্তি হওয়ার কথা থাকলেও এক্সামে কোথাও এলাউ হয়নি। তাই মতিন সাহেব তাকে বাড়িতেই পড়াতে চেয়েছেন। কিন্তু পড়ানো আর হচ্ছে না। মতিন সাহেব পেশায় ডাক্তার। তিনি সময় পাচ্ছেন না। একদিন মতিন সাহেব তার স্ত্রীর কথা মত দুদিনের ছুটি নিলেন। দুদিনে বাচ্ছাদের সাথে কত খেলা খেলেছেন। সেদিন সন্ধ্যায় ঝুম বৃষ্টি হচ্ছে। ইলেকট্রিসিটি চলে গেছে। মেয়েরা সব গল্প শুনতে চাইছে। মতিন সাহেবের মাথায় কোনো গল্পই আসছে না। একটু পর তিনি শুরু করলেন- এক দেশে ছিল এক পিপড়া। নাম তার পিপলী বেগম। পিপলী তার মা আর দাদির সাথে থাকে। পিপড়াদের বাড়ি-ঘর, স্কুল, হাসপাতাল সবই আছে। বাড়িগুলো মাটির তৈরী। পানি ইলেকট্রিসিটির ব্যবস্থাও আছে। তাদের স্কুল গুলোও বেশ। পিপড়ারা সবাই পড়তে ভালোবাসে। পিপলী বেগমও পড়াশোনায় ভালো। কিন্তু এবারে সে অঙ্কে পেয়েছে উনিশ আর ভূগোলে পেয়েছে তেইশ। পিপলীদের স্কুলের আপা তাকে ডেকেছেন। সে আপাকে জানায় তার পড়তে ইচ্ছে করে না। সে আরো বলে তার পৃথিবী ঘুরতে ইচ্ছে করে। মানুষদের সাথে কথা বলতে ইচ্ছে করে। কি অদ্ভুত কথা! আপা অবাক হয়ে যায়। তিনি পিপলীকে ছুটি দেন। আর রানীমাকেও জানিয়ে দেন। পিপড়াদের সব কিছু রানীমাকে জানিয়ে দিতে হয়। একথা শুনে রানীমা পিপলীর সাথে দেখাও করতে পারেন। সেটা হবে অনেক বড় ব্যাপার। রানীমার সাথে দেখা করারও অনেক নিয়ম আছে। কোনো নিয়ম ভঙ্গ করলেই নির্বাসন। পিপড়া সমাজে মৃত্যুদন্ড নেই। তাই স্কুলের আপা পিপলীকে আগে ভাগেই সব শিখিয়ে দেয়। রানীমা কিছু অদ্ভুত সিদ্ধান্ত নেন। কাছেই বাড়ি বানাবার মত ভালো মাটির খোঁজ পাওয়া গেলেও রানীমার গন্ধ পছন্দ না হওয়ায় দূর থেকে আনতে হচ্ছে মাটি। খাবার আনতে গিয়ে স্টোর ইনচার্জ চাচার কাছে শুনতে পায় ভালো খাবারের সন্ধান পাওয়া গেছে। শুটকি মাছ। পিপলী শুনতে পায় গতবার যত জন সৈন্য পাঠানো হয়েছিল এবারও তত জন পাঠানো হয়েছে। গতবার কালো পিপড়াদের সাথে যুদ্ধে প্রাণ হারিয়েছিল পিপলীর বাবা। সে যুদ্ধে রানীমা আর সৈন্য পাঠাননি। বাড়ি ফিরে শুনতে পায় আবার যুদ্ধ লেগেছে কালো পিপড়াদের সাথে। মেয়র চাচা রানীমার হুকুমনামা পড়ছেন। রানীমা শ্রমিক পিপড়াদের যুদ্ধে যেতে বলছেন। অদ্ভুত সিদ্ধান্ত মনে হয় পিপলীর। মেয়র চাচার কাছে পিপলী জানতে পারে রানীমা তাকে ডেকে পাঠিয়েছে। বাড়িতে গিয়ে তার মা আর দাদিকে জানায় পিপলী। মা, দাদি খুব টেনশনে পড়ে যায়। তাকে নিয়ম কানুন শেখায়। কিন্তু পিপলীর মনে হচ্ছে রানীমা তাকে শাস্তি দিবেন! পরদিন রানীমার বাড়ির দিকে রওয়ানা হয় পিপলী বেগম। রানীমার বাড়ি বেশ খানিকটা দূরে। বেশ কয়েক ধাপ পেরিয়ে রানীমার কাছে পৌছায় পিপলী বেগম। রানীমা তাকে খেতে দেয় অদ্ভুত খাবার। রানীমার নিজস্ব সৈন্যগুলোকে অন্ধ বলে মনে হয় পিপলীর। তারপর ঘটে তার জীবনের সব থেকে বড় ঘটনা। ঘটনাক্রমে পিপলী হয়ে যায় পিপড়াদের রানী! কিভাবে? জানতে চাইলে পড়ে ফেলুন হুমায়ূন আহমেদের লেখা- "পিপলী বেগম"। পাঠপ্রতিক্রিয়াঃ অনেক মজার একটা বই। তিলু, বিলু, নীলুর মত আমারও অনেক ভালো লেগেছে বইখানা। হালকা রহস্যময়তাও ভালো লেগেছে। ব্যক্তিগত রেটিংঃ ৪.২/৫
Was this review helpful to you?
or
বই: পিপলী বেগম। এই বইটি যখন পড়া শুরু করি মনে হচ্ছিল আমি এতটা বাচ্চা নাকি!কিন্তু সত্যি বলতে এক পেইজ দুই পেইজ শেষ করতে করতে গল্পের চরিত্রের মাঝে ঢুকে পড়লাম।তখন মনেই হচ্ছিল না কোন শিশু-কিশোর উপন্যাস পড়ছি।পিপড়াদের জীবনের নিত্যদিনের ঘটনা।তাদের অক্লান্ত পরিশ্রম এবং খাদ্য সংগ্রহের জন্য জীবন বাজি রাখা।এ বিষয়গুলো সত্যিই প্রশংসনীয়।মূল চরিত্র পিপলী বেগমের কার্যকলাপ সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।তার অসাধারণ বুদ্ধি শেষ পযর্ন্ত অন্যায়ভাবে থাকা রাণীকে পরাস্ত করে। একটি বিষয় আমি এই বই পড়ে জেনেছি এবং তা হল,উই পোকা জন্মগতভাবে অন্ধ হয়। সবশেষে বলবো বইটি আমার কাছে অসাধারণ মনে হয়েছে।সুযোগ হলে সকলেরই "পিপলী বেগম" পড়া উচিত।