User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
no
Was this review helpful to you?
or
Very nice book! perfect for them who love thriller and horror stories. it's too much romantic and takes a reader into the book like he/she can feel that he/she is in the moment. it's recommended to buy for every thriller loved persons! this shoul be a bestseller book!
Was this review helpful to you?
or
Nice
Was this review helpful to you?
or
it is nice book . I t is very helpful to know history of Egypt.
Was this review helpful to you?
or
ড্রাকুলা পড়তে পড়তে এক ধরনের ঘোর লাগা অনুভব করি
Was this review helpful to you?
or
Outstanding!
Was this review helpful to you?
or
ভালো লেগেছে
Was this review helpful to you?
or
বই এর পাতা খুবই বাজে । স্টোরি অসাধারন ,অনুবাদও সুন্দর
Was this review helpful to you?
or
Nice Book
Was this review helpful to you?
or
জোনাথন হারকার পেশায় আইনজীবি, জমি-বাড়ি কিনতে প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র দরদাম ইত্যাদি সহযোগিতা করাই তার কাজ। কাউন্ট ড্রাকুলার অতিথি হয়ে তার প্রসাদে যান তাকে লন্ডনে বাড়ি কিনতে সহযোগিতা করার জন্য কিন্তু দুর্গম সেই প্রসাদে গিয়ে বুঝতে পারেন কাউন্ট ড্রাকুলা আসলে মানুষ নন তিনি একজন পিশাচ। ড্রাকুলার সেই দুর্গে আরও তিন জন সুন্দরী পিশাচিনী ও থাকতো। কাউন্ট ড্রাকুলা ও তিন সুন্দরী পিশাচিনী ছিল জীবনামৃত অবস্থায়, তারা জীবিতদের রক্তপান করে নিজেদের টিকিয়ে রাখতো। যাদের রক্তপান করতো তারাও রক্তশূণ্য হয়ে তাদের মত জীবনামৃত পিশাচ হয়ে যেত। জোনাথন অনেক কষ্টে সেই দুর্গম প্রসাদ থেকে পালাতে পারে এবং দীর্ঘদিন অসুস্থ থেকে তারপর সুস্থ হয় কিন্তু ততদিনে ড্রাকুলা আক্রমন করে জোনাথনের হবু স্ত্রী মিনার বান্ধবী লুসিকে, যেদিন প্রথম লুসির রক্ত পান করে ড্রাকুলা, তখন থেকে গলায় একটি দুই দাতের ক্ষত সৃষ্টি হয়। তিন তিন বার লুসির রক্ত পান করে ড্রাকুলা। লুসিকে প্রথমবার রক্ত দিয়ে বাচায় পাগলের ডাক্তার জন, দ্বিতীয় বার ড. হেলসিং এবং তৃতীয় বার লুসির বাগদত্তা আর্থার। কিন্তু তবুও লুসিকে বাচানো যায়নি শেষ পর্যন্ত ড্রাকুলার মত রক্তচোষা পিশাচে পরিণত হয় লুসি। শহরে প্রতিদিন রাতে বাচ্চা হারাতে শুরু করে, সকালে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় গলায় দাগ থাকে প্রতিটি মৃতদেহের। পাগল খানায় রেনফিল্ড নামের পাগল থাকে যে শয়তানের পূজা করে অর্থ্যাৎ ড্রাকুলার সানিধ্য পেতে চায় পায়ও কিন্তু কথা না শোনায় তাকের নির্মম ভাবে মেরে ফেলে ড্রাকুলা। লুসির মৃত্যুর পরে ড্রাকুলার বিরুদ্ধে শুরু হয় ড. হেলসিং, জন, আর্থার, মরিস, মিনা ও জোনাথন। লড়াই এক পর্যায়ে মিনাকেও আক্রমন করে ড্রাকুলা। শ্বাসরুদ্ধকর এক লড়াই ড. হেলসিং কি পারবে পিশাচ ড্রাকুলার হাত থেকে মানব জাতিকে রক্ষা করতে। নাকি পিশাচ ড্রাকুলা সকলকে সবাইকে জীবনামৃত বানিয়ে তার দলে নিয়ে যাবে। কি আছে শেষে……… জানতে হলে পড়ে ফেলুন পিশাচ কাহিনী ড্রাকুলা। ©Al Amin Sarker
Was this review helpful to you?
or
good
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ একটি বই পড়ে অনেক ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে
Was this review helpful to you?
or
Thank You for your service rokomari.
Was this review helpful to you?
or
best book
Was this review helpful to you?
or
ড্রাকুলা অসাধারণ লাগছে। মুহূর্তে যেন মধ্যযুগীয় ইউরোপের ঘন ঝোপঝাড়ে হিমশীতল নীরবতায় হারিয়ে গেলাম।
Was this review helpful to you?
or
great
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ ! বইটা অনেক ভয়ংকর!!!!!!!!!!!!!!!
Was this review helpful to you?
or
খুবই ভালো একটি বই।বাম স্ট্রোকারের লেখা বইটির
Was this review helpful to you?
or
very nice book
Was this review helpful to you?
or
at first,I read this book from a facebook page before like 6 years ago when I was only 13.damn,this was so good.
Was this review helpful to you?
or
best of the best
Was this review helpful to you?
or
বইটা সত্যিই অসাধারণ।
Was this review helpful to you?
or
আমার পড়া প্রথম এবং সেরা একটা ড্রাকুলার উপন্যাস। চোখ বন্ধ করে কিনতে পারেন।
Was this review helpful to you?
or
থ্রিল প্লাস অ্যাডভেনঞ্চার। এককথায় অসাধারন ?।
Was this review helpful to you?
or
Good
Was this review helpful to you?
or
Good horror story
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ!
Was this review helpful to you?
or
বেস্ট একটি বই?
Was this review helpful to you?
or
এই বই পড়লে বুঝা যায় থ্রিলার আসলে কী জিনিস। প্রথমদিকে পড়তে একটু আলসেমি লাগতে পারে কিন্তু কিছুদূর এগুলেই কথা দিচ্ছি থামতে পারবেন না আর। বই রেখে উঠতেই মন চাইবে না।
Was this review helpful to you?
or
nice book
Was this review helpful to you?
or
Awesome Horror Story....
Was this review helpful to you?
or
superb book.ei boiti amar pora sokol boi er moddhe onnotomo favourite ekti boi.tobe boiti onek choto kore lekha.
Was this review helpful to you?
or
যাতে ভয় না পাই এই জন্য বইটা রাতে না পড়ে শুধু দিনে পড়েছিলাম। তবে এত ভয় না পেলেও হত। অপূর্ব কাহিনী বলতেই হয়। ভ্যাম্পায়ারের সাথে যুদ্ধাস্ত্র রসুন জানতে পেরে মজাই লাগল। বুকের মধ্যে গজাল ঢুকিয়ে কাউন্ট ড্রাকুলাকে হত্যা করার মধ্যে কাহিনীর মধুর সমাপ্তি দারুন।
Was this review helpful to you?
or
অসাধারন
Was this review helpful to you?
or
লন্ডনের এক বিখ্যাত উকিলের কেরানি জোনাথন হারকার। এক বিশেষ কাজে অর্থাৎ মক্কেলকে লন্ডনে কিছু বাড়ি কিনতে সাহায্য করতে ইউরোপের সবচেয়ে অখ্যাত আর দুর্গম শহর বিসট্রিজে রওনা হয় সে। কিন্তু এক অদ্ভুত অবস্থায় পড়ে সে, বিসট্রিজের যে কেউ তার মক্কেল ক্রাউন্ট ড্রাকুলার নাম শুনলেই কেমন যেন আতকে ওঠে, ঈশ্বরের নাম নেয়, কথা বলা বন্ধ করে। কিন্তু তাকে তো তার কাজ করতেই হবে তাই সে নানা অদ্ভুত পরিস্থিতি সত্ত্বেও হাজির হয় ক্রাউন্ট ড্রাকুলার দুর্গে। কিন্তু এসেই সে বুঝতে পারে অন্যদের আতঙ্কিত হওয়ার কারন। ধীরে ধীরে তার কাছে প্রকাশিত হয় ক্রাউন্টের আসল পরিচয়, সে যে এক জীবন-মৃত আত্মা যে শত শত বছর আগে মারা গেলেও তাজা রক্ত খেয়ে বেঁচে থাকে, দিনে কফিনে আর রাতে শিকারে বেরিয়ে! জোনাথনকে দিয়ে লন্ডনে বাড়ি কিনেই নিজের সাম্রাজ্য বিস্তারের কাজ শুরু করে ড্রাকুলা। লোকচক্ষুকে ধুলো দিতে ৫০ টি কফিনের বহর নিয়ে যাত্রা শুরু করে লন্ডনের উদ্দেশ্যে। এদিকে লন্ডনে বাস করে জোনাথনের বাগদত্তা মিনা, মিনার বান্ধবী লুসি আর লুসির বন্ধু পাগলের ডাক্তার জন। ড্রাকুলার লন্ডন অভিযান শুরুর পর থেকেই দুটি অদ্ভুত ঘটনা ঘটতে থাকে। ধীরে ধীরে রক্তশূন্য হতে থাকে লুসি আর জনের তত্ত্বাবধানে থাকা পাগল রেনফিল্ড অস্বাভাবিক আচরণ করতে থাকে। ডাক পড়ে বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর হেলসিংকির। কিন্তু তিনিও বাঁচাতে পারেন না লুসিকে। কিন্তু বুঝে ফেলেন আসল কারন আর আশঙ্কা করতে থাকেন ভয়াবহ বিপর্যয়ের। অবশেষে তার আশঙ্কাই সত্যি হয়। লুসিও পরিণত হয় এক জীবন-মৃতে। বাচ্চা ধরে ধরে রক্ত পান করতে থাকে! এবার তো আর বসে থাকা যায় না। প্রফেসরের নেতৃত্বে জোনাথন, মিনা, জন, আর দুই বন্ধু মরিস ও আর্থারকে নিয়ে শুরু হয় এক মরণপণ অভিযান। মানুষ বনাম পিশাচের যুদ্ধ! তারপর কি হল জানতে পড়তে হবে বিশ্বের অন্যতম ভয়াবহতম এই আখ্যানটি। পাঠ প্রতিক্রিয়া : এক কথায় বললে, "ভয়াবহ"। অন্তরে কাঁপন ধরানো বই যাকে বলে আরকি। এমনিতে আমি ভীতু মানুষ, অন্ধকারকে যমের মতো ভয় করি, তারউপর বইটা পড়ে তো আমি দিনের বেলাতেও ভয় পাচ্ছি! আর ভয় পাওয়াটা বা অস্বস্তি হওয়া বা ঘৃণা হওয়া অস্বাভাবিকও নয়। কেননা যখন আপনি পড়বেন কফিন থেকে কেউ উঠে আসছে বা কফিনে থেকেই হাসছে বা মুখ থেকে বেড়িয়ে আসছে তীক্ষ্ণ দাত যখন আপনি বই পেতে বাধ্য। আবার ড্রাকুলার সেই টকটকে লাল চোখ, উফফ! আপনি যখন পড়বেন হাজার হাজার নেকড়ে এক মহিলাকে বা ঘোড়াকে মটমটিয়ে খাচ্ছে তখন নিশ্চিতভাবেই শরীরটা শিউরে উঠবে। আবার এক বৃত্তের ভিতরে থাকা দুইজনকে কেন্দ্র করে যখন নেকড়ের দল কলজে কাঁপানো হুঙ্কার ছাড়ে তখন আপনি নিশ্চিতভাবেই সেই ভয়টাকে অনুভব করবেন। কিন্তু আরো আছে, যখন শিশু বাচ্চাকে ডাইনিরা খেয়ে ফেলবে বা গভীর রাতে কবরস্থানে দেখা মিলবে শ্বেতবসনা ডাইনির। যখন গলা কেটে হৃদপিন্ড বের করে আনা হবে বা দেখতে পাবেন রেনফিল্ড মুখে পড়ছে মাছি, মাকড়শা বা চড়ুইপাখি তখন নিশ্চিতভাবেই আপনি স্বাভাবিক থাকতে পারবেন না। তাইতো বই পড়তে পড়তে আপনিও অনুভব করতে বাধ্য হবেন আপনিও জোনাথনের মতো ড্রাকুলার দুর্গে বন্দী হয়েছেন বা লুসির মতো নিশিতে পাওয়া ডাইনিতে পরিণত হয়েছেন বা রেনফিল্ডের মতো পরম তৃপ্তির সাথে খাচ্ছেন মাছি, মাকড়শা বা চড়ুই! তো স্বাগতম আপনাকে ড্রাকুলার রাজ্যে! মুহাহাহাহা!
Was this review helpful to you?
or
☆☆☆☆☆
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা ব্রাম স্টোকার। ৮ নভেম্বর ১৮৪৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন এই বিখ্যাত আইরিশ উপন্যাসিক এবং গল্পকার। সারা বিশ্বের সাহিত্যপ্রেমী মানুষ তাকে চেনে ড্রাকুলা স্রষ্টা হিসেবে। এটি একটি পত্রোপন্যাস। উপন্যাসখানি প্রধানত বিভিন্ন বর্ণনাকারীর দিনলিপি ও চিঠিপত্রের আকারে লিখিত। এই বর্ণনাকারীরা উপন্যাসের প্রধান চরিত্রও বটে। যে ঘটনাগুলি উপন্যাসের কোনো চরিত্রই সরাসরি প্রত্যক্ষ করেনি, সেগুলি স্টোকার বর্ণনা করেছেন সংবাদপত্র প্রতিবেদনের আকারে। কাহিনির শুরুতেই সদ্য পাস করা ইংরেজ আইনজীবী জোনাথান হার্কার প্রথমে ট্রেন ও পরে ঘোড়ার গাড়িতে চেপে ট্রানসিলভ্যানিয়া, বুকোভ্যানিও ও মলডাভিয়ার সীমান্তপ্রদেশে অবস্থিত ক্যাপারথিয়ান পর্বতমালায় কাউন্ট ড্রাকুলার নির্জন পোড়ো দুর্গের পথে যাত্রা করছেন। তাঁর এই যাত্রার উদ্দেশ্য হার্কারের নিয়োগকর্তা ইংল্যান্ডের এক্সেটরের পিটার হকিনসের একটি রিয়্যাল এস্টেট চুক্তি বিষয়ে ড্রাকুলাকে আইনি সহায়তা প্রদান। প্রথমে ড্রাকুলার রাজকীয় চালচলনে বিমোহিত হলেও ক্রমে হার্কার বুঝতে পারেন যে তিনি আসলে এই দুর্গে বন্দী হয়ে পড়েছেন। ড্রাকুলার নৈশজীবনের বিভিন্ন বীভৎস দৃশ্যও তাঁর নজরে আসে। ড্রাকুলা তাঁকে রাত্রে তাঁর কক্ষের বাইরে যেতে নিষেধ করেছিলেন। তা সত্ত্বেও এক রাত্রে তিনি কক্ষের বাইরে বেরিয়ে তিন লাস্যময়ী স্ত্রী ভ্যাম্পায়ারের খপ্পরে পড়েন। এরা ছিল ড্রাকুলার বউ। শেষ মুহুর্তে কাউন্ট তাঁকে রক্ষা করেন। প্রয়োজনীয় আইনি সাহায্য ও ইংল্যান্ড ও লন্ডন সম্পর্কে সম্পূর্ণ জ্ঞানলাভ করার পূর্বে কাউন্ট তাঁকে হত্যা করতে চাইছিলেন না। তাঁর পরিকল্পনা ছিল লন্ডনের লক্ষ মানুষের মধ্যে গিয়ে উপস্থিত হওয়া। হার্কার কোনো মতে প্রাণ হাতে করে দুর্গ থেকে পালিয়ে আসেন। এর কিছুদিন পরই একটি রাশিয়ান জাহাজে ঘটে রহস্যময় ঘটনা। জাহাজটি ইংল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা হয়েছিলো। অজ্ঞাত কারণে এর সব নাবিক নিখোঁজ হয়ে যায়। শুধুমাত্র ক্যাপ্টেনের লাশ পাওয়া যায় হালের সাথে বাঁধা অবস্থায়। ক্যাপ্টেনের ডাইরি পড়ে জানা যায়, এখানে কিছু অদ্ভুত ঘটনা ঘটেছিল। এরপর শুরু হয় কাহিনীর মূল পর্ব। ফ্যাকাসে হচ্ছে আর শুকিয়ে যাচ্ছে লুসি?? প্রায় বৃদ্ধ ড্রাকুলা হঠাৎ করে কিভাবে যুবক হয়ে গেলো??? প্রতিক্রিয়াঃ আপনি যে বয়সের পাঠক ই হোন না কেন, আগে পড়া না থাকলে আপনি এক নিঃশ্বাসে বইটি শেষ করতে বাধ্য। অনুবাদ নিয়ে কোন কথা বলার অবকাশ নেই... ভীষণ ভীষণ সুন্দর অনুবাদ করেছেন রকিব হাসান।
Was this review helpful to you?
or
nyc
Was this review helpful to you?
or
Awesome. Ashadharon akta horror novel. Rating: 8.5/10
Was this review helpful to you?
or
রকিব হাসানের অনুবাদ করা ড্রাকুলা বইটি অসাধারণ ছিল।
Was this review helpful to you?
or
amr pora sob theke best novel
Was this review helpful to you?
or
Dracula is a truly timeless MASTERPIECE. Believe it or not,I am still unable to review this. One of my very favorite novels of all time. Bram Stoker set the ground rules for what a vampire should be and set the benchmark for all other writers of the vampire afterwards.
Was this review helpful to you?
or
ভালোই
Was this review helpful to you?
or
THE PECULIARITY OF THIS BOOK IS "AWESOME"....I HAVE ENJOYED THIS BOOK VERY MUCH...IT ENJOYED MY MIND WHAT A HORROR NOVEL IT IS.... FOR ITS BEAUTIFUL DESCRIPTION I LIKED THIS BOOK.... THE WORDS OF TRANSLATION WAS SO EASY.... THANK YOU ROKIB HASAN... HOPE YOU WILL TRANSLATE MORE THIS KIND OF BOOKS IN FUTURE... FOR ITS BRILLIANT DESCRIPTION I COULD RECOMMEND TGIS BOOK.... I AM GIVING FIVE STAR....
Was this review helpful to you?
or
#রবিজ_রকমারি_বুক_রিভিউ_কন্টেস্ট By: Bibi Rasheda Afrin Rumi সারাদেশের সাহিত্যপ্রেমী মানুষ আইরিশ লেখক ব্রাম স্টোকারকে চিনে ড্রাকুলার স্রষ্টা হিসেবে। বইটি প্রথম ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত হয় মে ১৮৯৭সালে। প্রকাশের পর পরই এটি পাঠক মহলে ব্যাপকভাবে জনপ্রিয় করে তোলে। জোনাথন হারকার পেশায় একজন জুনিয়র আইন ব্যবসায়ী।যার কাজ হচ্ছে মানুষকে জমি বা বাড়ি কিনতে সাহায্য করা। এমন এক কাজে সে ট্রানসিলভেনিয়ায় কাউন্ট ড্রাকুলার দূর্গে যায় তাকে বাড়ি পাইয়ে দেবার জন্য। জোনাথান ওখানে গিয়ে কাছাকাছি এক হোটেলে রাত কাটায়। পরদিন সকালে ওখান থেকে কাউন্টের পাঠানো গাড়ি করে তার দূর্গে যায়। হোটেলের মালিক ও তার স্ত্রী যখন জানতে পারে সে ড্রাকুলার দূর্গে যাচ্ছে তখন তারা বেশ অদ্ভুত আচরণ শুরু করে। তারা কিছুতেই চাইনা যে জোনাথন ড্রাকুলার দূর্গে যাক। এতে করে সে বেশ অবাক হয়। মহিলা উপায় না দেখে জোর করে তাকে ক্রুশ পরিয়ে দেয়।ড্রাকুলা দূর্গে যাওয়ার পথে অদ্ভুত সব ঘটনা ঘটে। কেমন যেন অশুভ একটা গন্ধ পায় জোনাথন হারকার। কাউন্টের দূর্গে গিয়ে তার আতিথেয়তায় কোন ত্রুটি না দেখে ও তার ব্যবহারে রীতিমতো মুগ্ধ হয় হারকার। কয়েকদিন বেশ ভালোভাবেই থাকে সে। কিন্তু জোনাথন কখনওই দিনের বেলায় ড্রাকুলাকে দেখতে পায় না। বিভিন্ন কাজের উছিলায় থাকেন বলে কৈফিয়ত দেয় ড্রাকুলা। ড্রাকুলার নৈশজীবনের বেশকিছু বীভৎস দৃশ্যও তার নজরে আসে। ক্রমেই হারকার বুঝতে পারে সে বন্দি হয়ে পরছে ড্রাকুলার দূর্গে। এদিকে জোনাথনের কোন খবর না পেয়ে অস্থির হয়ে উঠে তার প্রেমিকা মিনা। এরমধ্য মিনার প্রাণপ্রিয় বান্ধবী লুসির বিয়ে ঠিক হয়ে যায়। আর লুসির বিয়ে উপলক্ষে মিনা লুসির বাড়িতে চলে যায়। বিয়ে যত ঘনিয়ে আসে লুসি ততই শুকিয়ে যেতে থাকে। দিন দিন কেমন যেন হয়ে যায় সে।রাতে তার ভাল ঘুম হয়না, ঘুমের মধ্যে হাটাহাটি করে কোথায় যেন চলে যায়। একদিন গভীর রাতে মিনা লুসির পিছু নেয়। দেখে গির্জার কাছের পার্কের এক বেঞ্চিতে লুসি বসে আছে, আর নেড়কে মত একটা প্রাণী লুসির ঘাড়ে চুমু খাচ্ছে! এই দৃশ্য দেখে মিনা ভয় পেয়ে যায়। পরদিন মিনা দেখে যে লুসির আশেপাশে কিছু বাদুড় সবসময় ঘোরাফেরা করছে! তার চিকিৎসার জন্য ডাক্তার আনলে ডাক্তার অশুভ কিছুর অস্তিত্ব অনুভব করে। লন্ডনের আকাচে বাতাসে ভাসতে থাকে এক অশুভ গন্ধ। কিছুদিন পর রাশিয়ান একটি জাহাজে রহস্যময় ঘটনা ঘটে। ইংল্যান্ডের উদ্দেশ্য রওনা হওয়া জাহাজটি যাত্রী সমেত নিখোঁজ হয়ে যায়। শুধু ক্যাপ্টেনের লাশ পাওয়া যায় হালের সাথে বাঁধা অবস্থায়। ক্যাপ্টেনের ডায়েরি পড়ে জাহাজে ঘটা অদ্ভুত কিছু ঘটনা সম্পর্কে জানা যায়। এদিকে প্রায় বৃদ্ধ ড্রাকুলা হঠাৎ করেই যুবক হয়ে উঠে! কিন্তু কিভাবে? কে এই কাউন্ট ড্রাকুলা? জোনাথন ড্রাকুলার দূর্গে বন্দি,সে কি কখনও সেখান থেকে বের হতে পারবে? ওদিকে লুসির জীবন বিপন্ন। সারা লন্ডনে অশুভ এক ছায়া পড়েছে। লুসি ও লন্ডনবাসী কিভাবে এই অশুভ ছায়া থেকে মুক্তি পাবে? তাছাড়া কিই বা ঘটেছিলো রাশিয়ান জাহাজের নাবিকদের সাথে?? পাঠপ্রতিক্রিয়াঃ বইটি প্রথমে পড়েছিলাম ২০১৪সালে। এর আগে ড্রাকুলা ভ্যাম্পায়ার সম্পর্কে ছোটখাটো গল্প পড়া হলেও এত নিখুঁতভাবে বড় কোন উপন্যাস পড়া হয়নি। বইটি পড়ার সময় বহুবার শিহরিত হয়েছি, অবাক হয়েছি। ড্রাকুলাকে কল্পনা করেছি বহুবার। ভেবে অবাক হয়েছি ড্রাকুলা বলে সত্যি কিছু আছে কিনা! আপনি যে বয়সের পাঠক হন না কেন, বইয়ের পাতায় পাতায় অবশ্যই আপনাকে শিহরিত হতে হবে। রিভিউ লিখার জন্য বইটা আবার হালকা রিভিশন দিয়েছিলাম, রিভিউ লিখার সময়েও আমি শিহরিত হয়েছি কয়েকবার। আর অনুবাদের বিষয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। যারা সেবা প্রকাশনীর বই পড়েছেন,তারা ভালই জানবেন। আর রকিব হাসানের অনুবাদ নিঃসন্দেহে অসাধারণ। রেটিং:- ৩.৫/৫
Was this review helpful to you?
or
খুব ভালো লেগেছে।
Was this review helpful to you?
or
good, but not that much
Was this review helpful to you?
or
পৃথিবীর ইতিহাসের সেরা পিশাচ কাহিনীর তালিকা যদি প্রকাশ করা হয়, তবে দেখা যাবে, নিঃসন্দেহে এক নম্বরে আছে ব্রাম স্টোকারের “ড্রাকুলা”। এই পিশাচ কাহিনীর ভাষা এতই বাস্তবসম্মত, যে পড়ার সময় তো বটেই, পড়ার পড়েও আপনার গা কাঁটা দিয়ে উঠবে। এই উপন্যাসখানি প্রধানত বিভিন্ন বর্ণনাকারীর দিনলিপি ও চিঠিপত্রের আকারে লিখিত। এই বর্ণনাকারীরা উপন্যাসের প্রধান চরিত্রও বটে। যে ঘটনাগুলি উপন্যাসের কোনো চরিত্রই সরাসরি প্রত্যক্ষ করেনি, সেগুলি স্টোকার বর্ণনা করেছেন সংবাদপত্র প্রতিবেদনের আকারে। কাহিনির শুরুতেই সদ্য পাস করা ইংরেজ আইনজীবী জোনাথান জার্কার প্রথমে ট্রেন ও পরেঘোড়ার গাড়িতে চেপে ট্রানসিলভ্যানিয়া , বুকোভ্যানিও ও মলডাভিয়ার সীমান্তপ্রদেশে অবস্থিত ক্যাপারথিয়ান পর্বতমালায় কাউন্ট ড্রাকুলার নির্জন পোড়ো দুর্গের পথে যাত্রা করছেন। তাঁর এই যাত্রার উদ্দেশ্য হার্কারের নিয়োগকর্তা ইংল্যান্ডের এক্সেটরের পিটার হকিনসের একটি রিয়্যাল এস্টেট চুক্তি বিষয়ে ড্রাকুলাকে আইনি সহায়তা প্রদান। প্রথমে ড্রাকুলার রাজকীয় চালচলনে বিমোহিত হলেও ক্রমে হার্কার বুঝতে পারেন যে তিনি আসলে এই দুর্গে বন্দী হয়ে পড়েছেন। ড্রাকুলার নৈশজীবনের বিভিন্ন বীভৎস দৃশ্যও তাঁর নজরে আসে। ড্রাকুলা তাঁকে রাত্রে তাঁর কক্ষের বাইরে যেতে নিষেধ করেছিলেন। তা সত্ত্বেও এক রাত্রে তিনি কক্ষের বাইরে বেরিয়ে তিন লাস্যময়ী স্ত্রী ভ্যাম্পায়ারের খপ্পরে পড়েন। এরা ছিল ড্রাকুলার বউ । শেষ মুহুর্তে কাউন্ট তাঁকে রক্ষা করেন। প্রয়োজনীয় আইনি সাহায্য ও ইংল্যান্ড ও লন্ডন সম্পর্কে সম্পূর্ণ জ্ঞানলাভ করার পূর্বে কাউন্ট তাঁকে হত্যা করতে চাইছিলেন না। তাঁর পরিকল্পনা ছিল লন্ডনের লক্ষ মানুষের মধ্যে গিয়ে উপস্থিত হওয়া। হার্কার কোনো মতে প্রাণ হাতে করে দুর্গ থেকে পালিয়ে আসেন। এর কিছুকাল পরেই ডিমিটার নামে একটি রাশিয়ান জাহাজ ভারনা থেকে নোঙর তুলে ইংল্যান্ডের হুইটবির উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে এক ভয়ানক ঝড়ের কবলে পড়ে। জাহাজের নাবিকেরা সকলেই নিখোঁজ হয়ে যায়। ধরে নেওয়া হয় যে তারা সকলেই মারা পড়েছে। কেবলমাত্র জাহাজের হালের সঙ্গে বাঁধা অবস্থায় ক্যাপ্টেনের মৃতদেহ পাওয়া যায়। ক্যাপ্টেনের নথি থেকে জানা যায় যে যাত্রাকালে জাহাজে কিছু অদ্ভুত ঘটনা ঘটেছিল। তারপর থেকেই জাহাজের মাঝিমাল্লারা একে একে নিখোঁজ হয়ে যেতে থাকে। মনে করা হতে থাকে জাহাজে কোনো অশুভ শক্তির আবির্ভাব ঘটেছে। জাহাজ থেকে একটি বিরাট কুকুরের আকৃতিবিশিষ্ট জানোয়ারকে লাফিয়ে সমুদ্রতীরে নেমে যেতেও দেখা গিয়েছিল। জাহাজের মালের তালিকায় ছিল ট্রানসিলভ্যানিয়া থেকে আসা রুপালি বালি ও"মৌলড" ("mould") বা গুঁড়ো মাটি। এরপরই ড্রাকুলা হার্কারের প্রণয়ী উইলহেমিনা "মিনা" মুরে ও তাঁর বান্ধবী লুসি ওয়েস্টেনরার সন্ধান পান। একই দিনে লুসি ড. জন সিউয়ার্ড , কুয়েন্সি মরিস ও মাননীয় আর্থার হোমউডের কাছ থেকে বিবাহের প্রস্তাব পান। লুসি সিউয়ার্ড ও মরিসের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে হোমউডের প্রস্তাবটি গ্রহণ করেন। এতে অবশ্য কোনো বন্ধুবিচ্ছেদ ঘটে না। সকলের মধ্যেই বন্ধুত্ব সম্পর্ক বজায় থাকে। ইতিমধ্যে ড্রাকুলা ও সিউয়ার্ডের রোগী রেনফিল্ডের সাক্ষাৎ ঘটে। রেনফিল্ড লোকটা ছিল পাগল। সে ছোটো থেকে বড়ো আকারের নানারকম পোকামাকড়, মাকড়সা, পাখি আর অন্যান্য জন্তু খেয়ে বেড়াতো তাদের "জীবনীশক্তি" শুষে নেওয়ার জন্য। রেনফিল্ড গতিবিধি অনুধাবনকারীর কাজ করে। সে ড্রাকুলার নৈকট্য অনুধাবন করে সেই অনুযায়ী সূত্র যোগাতো। হঠাৎ করে লুসি সন্দেহজনকভাবে শুকিয়ে যেতে শুরু করে। তাঁর সকল পাণিপ্রার্থীরা চিন্তিত হয়ে পড়েন। সিউয়ার্ড আমস্টারডামে তাঁর বৃদ্ধ শিক্ষক অধ্যাপক আব্রাহাম ভ্যান হেলসিংকে ডেকে আনান। ভ্যান হেলসিং দেখামাত্র লুসির এই অবস্থার কারণটি বুঝতে পারেন। কিন্তু তিনি কাউকে কিছু বলতে অস্বীকার করেন। কারণ তিনি জানতেন, ভ্যাম্পায়ারের কথা বললে তাঁর প্রতি সিউয়ার্ডের যে আস্থা আছে তা নষ্ট হয়ে যাবে। ভ্যান হেলসিং বিভিন্ন রকম ভাবে ব্লাড ট্রান্সফিউসন করে তাকে সারাবার চেষ্টা করেন। কিন্তু তা ব্যর্থ হয়। সিউয়ার্ডকে একটি চিঠিতে লুসির উপর নজর রাখার নির্দেশ দিয়ে ভ্যান হেলসিং এক রাত্রিতে আমস্টারডামের উদ্দেশ্যে রওনা হন। চিঠিটি ভুল ঠিকানায় গিয়ে পড়ে। সেই রাতেই লুসি আর তাঁর মা-কে একটি নেকড়ে আক্রমণ করে। দুর্বল হৃদয়ের মিসেস ওয়েস্টেনরা ভয়েই মারা যান এবং লুসিও তার অনতি বিলম্বে মারা যান। উল্লেখ্য, ওই নেকড়েটিকে লন্ডনের চিড়িয়াখানা থেকে ড্রাকুলাই ছেড়ে দিয়েছিলেন কিছু কাজ হাসিলের জন্য। লুসিকে কবর দেওয়া হয়। কিন্তু তারপরই সংবাদপত্রেরপ্রতিবেদন থেকে জানা যেতে থাকে যে রাতে একটি "ব্লুফারলেডি" (ছোটোদের বর্ণনা অনুযায়ী, অর্থাৎ "সুন্দরী নারী") ছোটো ছেলেমেয়েদের পিছু নিচ্ছে। ভ্যান হেলসিং বুঝতে পারেন যে লুসি একটি ভ্যাম্পায়ারে পরিণত হয়েছে। তিনি সকল বৃত্তান্ত সিউয়ার্ড, লর্ড গডামিং ও মরিসের কাছে প্রকাশ করেন। তাঁদের সাহায্যে ভ্যান হেলসিং লুসিকে খুঁজে বার করেন এবং লুসির ভ্যাম্পায়ার সত্ত্বা ও আর্থারের মধ্যে একটি বিশ্রী বিবাদের পর তাঁরা লুসির হৃদপিণ্ডে শূল বিদ্ধ করেন, তার মুণ্ডচ্ছেদ করেন ও মুখে আদা ঢেলে দেন। প্রায় একই সময় বুদাপেস্ট থেকে সুস্থ হয়ে ফিরে আসেন জোনাথান হার্কার। বুদাপেস্টেই মিনা তাঁর সঙ্গে যোগ দেন ও দুর্গ থেকে পালিয়ে এসে তাঁরা বিবাহ করেন। এরপর জোনাথান ও মিনা দলের সঙ্গে যোগ দেন এবং ড্রাকুলার সঙ্গে মোকাবিলার কথা ভাবতে থাকেন।..... ..........ড্রাকুলা যখন জানতে পারেন যে ভ্যান হেলসিং ও অন্যান্য তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন, তখন তিনি তাঁদের সঙ্গে দেখা করে এবং মিনাকে তিন বার দংশন করে প্রতিশোধ নেন। ড্রাকুলা মিনাকে তাঁর রক্ত পান করান। এর পরে দুজনের মধ্যে একটি অতিলৌকিক বন্ধন সৃষ্টি হয়। এর ফলে ড্রাকুলা মিনাকে নিয়ন্ত্রণ করতে শুরু করেন। এর থেকে উদ্ধার পাওয়ার একমাত্র রাস্তা ছিল প্রথমেই ড্রাকুলাকে হত্যা করা। মিনার শিরায় ড্রাকুলার রক্ত বইতে শুরু করলে মিনা ড্রাকুলার নিয়ন্ত্রণাধীন হয়ে পড়ে। সজ্ঞান অবস্থা থেকে সে মাঝেমাঝেই অর্ধ-চৈতন্য অবস্থায় চলে যেতে থাকে, যেঅবস্থায় তার সঙ্গে ড্রাকুলার টেলিপ্যাথিক যোগাযোগ স্থাপিত থাকে। কিন্তু এই সংযোগটি তাঁরা ব্যবহার করতে থাকেন ড্রাকুলার গতিবিধি অনুধাবনের জন্য। ভ্যান হেলসিং মিনাকে সম্মোহন করে ড্রাকুলা কোথায় আছে তা জেনে নিতে থাকেন। কিন্তু ড্রাকুলার দুর্গের কাছাকাছি আসার পর থেকে এই সংযোগটি দুর্বল হয়ে যেতে থাকে। ড্রাকুলা ট্রানসিলভ্যানিয়ায় তাঁর দুর্গে ফিরে আসেন। ভ্যান হেলসিং-এর দল তাঁর পিছু নেন। শেষে তাঁরা সূর্যাস্তের পূর্বেই তাঁর সন্ধান খুঁজে বের করে ছুরি দিয়ে তাঁর গলা কেটে ও হৃদপিণ্ডে শূলবিদ্ধ করে তাঁকে ধ্বংস করেন। ড্রাকুলার দেহ মাটির গুঁড়োয় পরিণত হয়। মিনার উপর থেকে তাঁর প্রভাব নষ্ট হয়ে যায় এবং মিনা মুক্ত হয়। শেষ যুদ্ধে জিপসিরা কুইন্সি মরিসকে ড্রাকুলাকে দুর্গে ফিরিয়ে আনার অভিযোগে ছুরি মেরে হত্যা করেন। অন্যরা জীবিত অবস্থায় ইংল্যান্ডে ফিরে আসেন। বইয়ের শেষে একটি নোটে জোনাথান ও মিনার বিবাহিত জীবন ও তাঁদের প্রথম পুত্র সন্তানের সম্পর্কে জানানো হয়। ছেলেটির নাম দলের সকল চার সদস্যের নামানুসারে রাখা হয়েছিল। কিন্তু তাকে তাঁদের আমেরিকান বন্ধু কুইন্সির নামানুসারে কুইন্সি বলেই ডাকা হত।
Was this review helpful to you?
or
এক কথায় হরর সাহিত্যের মাস্টার পিস বলা যায়। যারা হরর পড়তে ভালবাসেন তাদের জন্য অবশ্যপাঠ্য একটি বই, আর যারা হরর পড়েন না কিনবা হরর সাহিত্য টেস্ট করতে চান তারা এই বই দিয়ে শুরু করতে পারেন নিরাশ হবেন না। সেবার অনুবাদ সবসময়ই সেরা।শুধুমাত্র ভাল অনুবাদ কিংবা বইয়ের মাধ্যমে যে পাঠকদের ধরে রাখা যায় তা সেবার এই বইটি আর একবার প্রামন করল।
Was this review helpful to you?
or
বই রিভিউ-ড্রাকুলা ১,২ একত্রে ট্রানসেলভেনিয়ার দূর্গম অঞ্চলের রক্তচোষা ড্রাকুলার মেহমান হয়ে আসা জোনাথন হারকারের করুণ পরিণতি এবং তার পরিবারের উপর নেমে আসা দূর্গতির মেঘের কাহিনী নিয়েই মূলত এই গল্পটি। রক্তচোষা পিশাচ ড্রাকুলার আক্রমণে এলাকার একের পর এক বাচ্চা গায়েব হয়ে যায় কেউ ভয়ে খোঁজার ও সাহস পায়না।জোনাথন এবং তার সাথীরা কি পারবে এই ভয়ংকর ড্রাকুলা ও তার সাথীদের হাত থেকে সবাইকে বাঁচাতে নাকি নিজেরাও তার নিষ্ঠুর শিকার হবে!!? জানতে চাইলে পড়ে ফেলতে হবে এই অসাধারণ বইটি।
Was this review helpful to you?
or
Whom ever loved horror stories, this is the best book i have ever read....
Was this review helpful to you?
or
বইটি সত্যি অনেক সুন্দর।তবে অনেক ছোট করে লেখা।বইটি একটু বড় হলে আরো দেখতে সুন্দর হতো।বইয়ের পাতাগুলোও নিম্নমানের।তবে বইটি অনেক সুন্দর।যারা ভৌতিক বই পড়তে চান তাদের জন্য পারফেক্ট বই এটি।
Was this review helpful to you?
or
আমরা ভুতে বিশ্বাস করি আর না করি, ভয় পেতে সকলেই ভালোবাসি। আর তা যদি মৃত মানুষ সম্পর্কিত হয় তাহলে তো কথাই নেই। কিন্তু এমন যদি হয় যে কেউ জীবন আর মৃত্যুর মাঝামাঝি ঝুলে আছে? এ ধরণের পিশাচই ভ্যাম্পায়ার। সে ভ্যাম্পায়ারের কবলে পরে যান এক উকিল। তাকে ধরে লন্ডনে চলে আসে সেই পিশাচ। নানা ধরণের অপকর্ম শুরু করে। এই পিশাচকে ধ্বংস করতে রোমাঞ্চের মুখোমুখি হয় বেশ কিছু সাহসী মানুষ। তাদের নিজেদের ডায়েরি থেকে তুলে নিয়ে গঠিত হয়েছে এই অসাধারণ বইটি।
Was this review helpful to you?
or
ট্রানসিলভেনিয়ার দুর্গম অঞ্চলে পাহাড়-চূড়ায় বিশাল এক প্রাচীন দুর্গে তার বাস। দুর্গের নীচের এক অন্ধকার কামরায়-কফিনের ভিতর। কে সে? কাউন্ট ড্রাকুলা। তরুণ ইংরেজ আইনজীবী জোনাথন হারকার একটা রিয়েল এস্টেট লেনদেনের ব্যাপারে ইউরোপের ট্রানসিলভেনিয়ায় কাউন্ট ড্রাকুলার দূর্গে রওনা হন। পথে তাকে অনেকভাবে সাবধান করা হয়, মানা করা হয় ঐ দুর্গে যেতে। কিন্তু কোন কথা না শুনে, কোন কুসংস্কাররের পরোয়া না করে হারকার ট্রানসিলভেনিয়ার পথে চলতে থাকেন। পথিমধ্যে ক্যারিজে তিনি প্রায় সারাপথে নেকড়ের দ্বারা আক্রান্ত হন, যদিও নেকড়েরা তার কোন ক্ষতি করে না। ড্রাকুরার দুর্গে পৌছে হারকার বুঝতে পারলেন ড্রাকুলা একজন শিক্ষিত ও সহৃদয় ব্যাক্তি। কিন্তু কিছুদিনের মধ্যেই হারকার টের পেলেন, তিনি আসলে ড্রাকুলা দুর্গে বন্দী। সাথে এটাও বুঝতে পারলেন ড্রাকুলা কোন সাধারন ব্যাক্তি না বরং প্রচন্ড শক্তিশালী এবং ক্ষমতাধর একজন ব্যাক্তি। এর মাঝেই একদিন হারকার তিনজন লেডি ভ্যাম্পায়ার দ্বারা আক্রান্ত হলেন যদিও ড্রাকুলা এসে তাকে উদ্ধার করলো এবং এবং তিন ডাইনীকে সতর্ক করলো এই বলে, হারকার শুধুই তার শিকার। ইতিমধ্যে হারকার, ড্রাকুলার কালো শক্তি সম্পর্কে বুঝে ফেলেছে। অনেক চেষ্টার পর অবশেষে হারকার একদিন ড্রাকুলার দুর্গ থেকে পালাতে সক্ষম হলেন। অবশেষে ড্রাকুলা লন্ডনে এসে হাজির হলো। রহস্যজনক ভাবে মারা গেলেন আইনজীবী হকিন্স। ক্রমেই রক্তশূন্য ফ্যাকাসে হয়ে যাচ্ছে লুসির চেহারা্। সাংঘাতিক পাগলামী শুরু করেছে রেনফিল্ড। হারিয়ে যাচ্ছে শিশুরা, ফিরে আসলে ওদের গলায় দেখা যাচ্ছে ধারালো দাঁতের সুক্ষ ক্ষতচিহ্ন। এসব কিসের আলামত? কেন মিনার বান্ধবী লুসি রক্তশূন্য হয়ে মারা যেয়ে আবার জীবন্ত হলো? বৃদ্ধ ড্রাকুলা কেন ধীরে ধীরে যুবকে পরিণত হচ্ছে? কেন পৃথিবীতে এত মেয়ে থাকতে মিনার পেছনে লেগেছে ড্রাকুলা? শেষ পর্যন্ত কি ঘটতে যাচ্ছে হারকার, মিনা আর ড্রাকুলার ভাগ্যে?