User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
Not very good because delivery is very slow and the behaviourof the delivery person is very bad.Hope It will be improved in future
Was this review helpful to you?
or
কিশোরদের জন্য খুবই ভালো বই
Was this review helpful to you?
or
This is one of the best teenage novels I have ever read!!
Was this review helpful to you?
or
বইটি পড়ে অনেক ভালো লেগেছে
Was this review helpful to you?
or
আমার পড়া সবচেয়ে সুন্দর বই। মা না থাকলেও বাবা একাই যে শিষ্টাচারটুকু শিখিয়েছেন তা পুরো পরিবার মিলেও শেখাতে পারেন না। মানুষের বন্ধু হতে শিখিয়েছ বাবা, পাশাপাশি অর্জন করতে শিখিয়েন সৎ সাহস। বইটি এক কথায় স্বয়ং সম্পূর্ণ। ধন্যবাদ লেখককে যিনি আমাদের কৈশোর রাঙিয়েছেন তার হাতের লেখনীতে।
Was this review helpful to you?
or
ক্লাস সেভেনে থাকতে পড়েছিলাম দিপু নাম্বার 2। তখন থেকে বইটি সংগ্রহে রাখার অনেক আকাঙ্ক্ষা। ভাবতেই পারিনি ভিতরের পৃষ্ঠায় ছবিতে দেওয়া থাকবে। দিপু নাম্বার টু অনুসারে নির্মিত চলচ্চিত্রটি আমি দেখেছি দেখেছি। অসাধারণ
Was this review helpful to you?
or
golpota kom besi sobai poreche ba dekeche khub e darun ekta story
Was this review helpful to you?
or
My favourite book us dipu no.2
Was this review helpful to you?
or
Very good
Was this review helpful to you?
or
Well
Was this review helpful to you?
or
Good
Was this review helpful to you?
or
Nice
Was this review helpful to you?
or
উপন্যাস টি পড়েছি। অসম্ভব মজার একটি উপন্যাস, শুরুটা খুবই ভালো লাগে যখন স্কুল মাস্টার দীপুর সাথে কথা বলে
Was this review helpful to you?
or
Beautiful story. funny and heartwarming.
Was this review helpful to you?
or
Quality Service
Was this review helpful to you?
or
এটা আমার পড়া জাফর ইকবাল স্যারের প্রথম বই ছিল। উপন্যাসটা এক কথায় অসাধারণ ছিল। ?
Was this review helpful to you?
or
Amazing book these
Was this review helpful to you?
or
good book
Was this review helpful to you?
or
amazing book ?
Was this review helpful to you?
or
চমৎকার বই?
Was this review helpful to you?
or
dipu number two
Was this review helpful to you?
or
দারুণ বই❤️
Was this review helpful to you?
or
Very nice book ?
Was this review helpful to you?
or
GOOD
Was this review helpful to you?
or
সেরাআআআআআআআআ একটা উপন্যাস???
Was this review helpful to you?
or
it's really great book?
Was this review helpful to you?
or
এককথায় অসাধারণ একটা কথা
Was this review helpful to you?
or
sto der jonno khub e valo boi...
Was this review helpful to you?
or
good
Was this review helpful to you?
or
Good
Was this review helpful to you?
or
অনবদ্য
Was this review helpful to you?
or
এই বইটা এক কথায় অসাধারণ। হাই স্কুল লাইফে বইটা পড়েছিলাম। এত্ত ভালো লাগছিলো!!
Was this review helpful to you?
or
একটি অসাধারন শিশুতোষ উপন্যাস।।
Was this review helpful to you?
or
nice
Was this review helpful to you?
or
One of the best book by the writer
Was this review helpful to you?
or
দারুণ বই ?
Was this review helpful to you?
or
amar pora best boi
Was this review helpful to you?
or
ai boita sobar pora uchit
Was this review helpful to you?
or
এই বইটি দিয়েই আমার জাফর ইকবাল স্যারের বিই পড়া শুরু। অসাধারণ বই ?
Was this review helpful to you?
or
আসসালমুয়ালাইকুম। আজকেই হতে পেলাম বইটি। আর পড়া ও শেষ? জাফর ইকবাল স্যারের বই গুলো এমনিতেই প্রিয় ❤️ আর এই বইটিও তার ব্যতিক্রম নয়? অপেক্ষায় আছি পরবর্তী বইটির জন্য✌?
Was this review helpful to you?
or
সংসারে দুজন ব্যক্তি - আব্বা ও দীপু। দীপু জানে ওর মা বেঁচে নেই। দীপুর বাবার খুব অদ্ভুত স্বভাব, কোনো জায়গাতেই বাবার তিন-চার মাসের বেশি থাকতে ভালো লাগে না। প্রতি বছর-ই দীপুর বাবা পোস্টিং নিয়ে নতুন নতুন জায়গায় যান; খুব স্বাভাবিক ভাবেই দীপুকেও বাবার সাথে ঘুরতে হয়। প্রতি বছর-ই সে ভর্তি হয় নতুন স্কুলে। এরই ধারাবাহিকতায় সে ক্লাস এইটে ভর্তি হয় নতুন স্কুলে। ভর্তির প্রথম দিনেই দীপুর ভালো লেগে যায় এই নতুন স্কুল। তারিক ছাড়া প্রায় সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব হয়ে যায় তার। ঘটনাপ্রবাহে তারিক হয়ে ওঠে দীপুর ঘনিষ্ঠতম বন্ধু। এক পর্যায়ে দীপু জানতে পারে ওর মায়ের কথা। জানতে পারে, বাবার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে বহুদিন আগে আমেরিকা চলে গিয়েছিলেন। দেশে এসেছেন কয়েক দিনের জন্য। ছেলেকে দেখতে চেয়ে বাবাকে চিঠি লিখেছেন। দীপু একা একাই মায়ের সঙ্গে দেখা করার জন্য ঢাকায় যায়। মাকে পেয়ে দীপুর মধ্যে অদ্ভুত এক অনুভূতি জেগে ওঠে। তারপরও সে আবার ফিরে আসে বাবার কাছে। মা ফিরে যান আমেরিকায়। এদিকে দীপু জানতে পারে তারিকের অপ্রকৃতিস্থ মায়ের কথা। তারিকের স্বপ্ন টাকা আয় করে ওর মায়ের চিকিৎসা করাবে। এরপর শুরু হয় দুঃসাহসিক অভিযান। বুদ্ধি আর সাহস খাটিয়ে দীপু, তারিক আর ওদের বন্ধুরা দেশের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন মূর্তি পাচারকারী চক্রকে ধরিয়ে দেয়।
Was this review helpful to you?
or
এটা আমার অনেক প্রিয় একটা বই
Was this review helpful to you?
or
সত্যিই এই বইটা কিশোর দের জন্য আকর্ষণীয়
Was this review helpful to you?
or
Nice book
Was this review helpful to you?
or
i can give this book 5 star
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ!!মনে রাখার মতো বই । আমি ছোটবেলায় টিভি তে দেখতে দেখতে কান্না করে দিয়ে ছিলাম । আমার এতটাই পছন্দ হয়েছিল যে আমি সিনেমাটা বেশ কয়েক বার দেখেছি । বইটা অবশ্য একবারই পড়েছি । তবে অসম্ভব সুন্দর কাহিনী । আমার পছন্দ বই গুলির মধ্যে একটি হচ্ছে এই বইটি ।
Was this review helpful to you?
or
বই পড়ার আগে এর সিনেমাটা দেখছিলাম। এরপর এক প্রোগ্রামে বই টা পড়ি। এই বই টা পড়ার সময় নিজেকে দিপু-2 এর জায়গায়ই দেখতাম। এত্তগুলা এডিশন বের হয়েছে যে বানানের ভুল বইটাতে খুঁজেই পাওয়া যাবে না ।আর বেদনাদায়ক সমাপ্তি সম্পর্কে তো বলার কোন দরকার নেই, জাফর ইকবালের সেরা বই- আমার কাছে এটাই মনে হয়েছে । আই হাইলি রিকমেন্ড দ্যা বুক। কিশোর-কিশোরীদের জন্য এটা অবশ্যপাঠ্য ।
Was this review helpful to you?
or
Ohh Nice book!!Please buy and read this book.
Was this review helpful to you?
or
দীপু নম্বর টু বইটি অনেক দিন ধরে পড়ার ইচ্ছে ছিল। অবশেষে বইটি কিনে নিলাম রকমারি থেকে। পড়েই বেশ ভালোই লেগেছিল। একটা কিশোর কিভাবে প্রতিকুল সময় মাথা ঠান্ডা রেখে পরিস্থিতি মোকাবিলা করে তা খুব ভালো ভাবে বোঝা যায়। এবং একটা দলকে কিভাবে নিয়ন্ত্রন করা যায় তাও এই উপন্যাসে খুব ভালো ভাবে ফুটে ওঠেছে। আমি মনে করি সাহিত্য প্রিয় মানুষগুলোর এই বইটি অবশ্য পড়া উচিত।
Was this review helpful to you?
or
great book
Was this review helpful to you?
or
বইটি পড়ে আমার খুব ভালো লেগেছে ।
Was this review helpful to you?
or
ছোট বেলায় টিভিতে দিপু নাম্বার টু দেখেছিলাম।তখন বই তেমন একটা না পড়ার কারণে ও জাফর ইকবাল নামের মানুষটিকে না চেনার কারনে এটিকে শুধু একটি সিনেমা হিসেবেই ভেবেছি!মাত্র কিছুদিন আগে দিপু নাম্বার টু বইটি পড়লাম।বলার প্রশ্নই রাখেনা যে এটি একটি মাষ্টারপিস! বন্ধুদের মধ্যকার এক গভীর ভালোবাসার সম্পরক,নিজেকে অভি্যোজন প্রক্রিয়ার সাথে পরিচিত করা থেকে শুরু করে সবকিছুরই সংমিশ্রণে সাজানো রয়েছে বইটি।
Was this review helpful to you?
or
বাবার বদলির কারণে দিপুকে প্রতি বছর বছর স্কুল বদলাতে হয়। বন্ধু-বান্ধব ঠিকমতো জোগাড় হওয়ার আগেই তাকে অন্যত্র ছলে যেতে হয়। কিন্তু এক পাহাড়ি এলাকার এক স্কুলে এসে জীবনটাই পাল্টে যায় দিপুর। ক্লাসের যে ছেলেটিকে সে ঘৃণা করতো, একসময় সে-ই হয়ে যায় তার প্রাণের বন্ধু। এমনি কাহিনী নিয়ে রচনা করা হয়েছে ‘দিপু নাম্বার টু’ বইটি। ছোট বয়সে পড়লেও বইটি একটি মাস্টারপিস বলবো।শেখার খার অনেক কিছু আছে।
Was this review helpful to you?
or
বাবার জন্য প্রতিবছর স্কুল বদলাতে হয় দীপুকে। ক্লাস এইটেও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটল। কিন্তু এবার যে স্কুলে গেল সে স্কুলে ক্লাস এইটে আগে থেকেই দীপু নামে একজন থাকায় তার নাম হয়ে গেল "দীপু নাম্বার টু"। ক্লাসের সবার সাথে ভাল সম্পর্ক হলেও তারেক নামে এক গুন্ডামার্কা ছেলের সাথে কোনভাবেই ভাল সম্পর্ক থাকল না দীপুর! গল্পের একটা টুইস্ট বলে দিই, একপর্যায়ে তারেক দীপুর সবচেয়ে ভাল বন্ধু হয়ে যায়। আর তারা দুজন মিলে দারুণ এক অ্যাডভেঞ্চারও করে ফেলে। ছোটবেলার ভাল লাগার এক গল্প
Was this review helpful to you?
or
এই সিনেমা যে কতবার দেখেছি । তার ইয়াত্তা নেই । বই টা পড়া হয় নি । - আমি অল্প অল্প মারামারি করতে পারি এই লাইন টা ভুলার মত নয়। মুহাম্মাদ জাফর ইকবার অন্যতম সেরা সৃষ্টি নিঃসন্দেহে ।
Was this review helpful to you?
or
This book is, beyond confusion, the best book of Zafar Iqbal sir. My favorite childhood cinema was Dipu No. 2 which is created based on this book. Dipu is a teenaged boy who lives with his father and got admitted in a new school. There he met Tareq who was a bad boy and used to punish Dipu in various way. Instead of being revengeful to Tareq, Dipu tried to find out the background of Tareq and what he found was quite shocking. I don't know whether todays teenagers has watched this cinema or not. I strongly recommend them to have a copy of this book if they did not watch the cinema yet. It is very inspirational and interesting, moreover a bit emotional as well.
Was this review helpful to you?
or
বাংলাদেশের কিশোর উপন্যাসের ইতিহাসে যে নামটি এখনো অম্লান,এখনো দীপ্তিমান তার নাম "দীপু নাম্বার টু" । যারা একটিবারের জন্যও উপন্যাসটি পড়েছেন বা "দীপু নাম্বার টু" চলচ্চিত্রটি দেখেছেন হয়তো তারাই বলতে পারবেন,কত বৈচিত্র্য,শৈশবের কত রং,কত হাসি কান্না উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ছড়ানো । দীপুর বাবা চাকুরীজীবি । চাকুরির খাতিরে দীপুর বাবাকে প্রতিটা বছর ছুটে বেড়াতে হয় এক জেলা থেকে অন্য জেলায়,বাবার সাথে দীপুকেও তাই ছুটে বেড়াতে হয় এক স্কুল থেকে অন্য স্কুলে । সে যখন ক্লাস এইটে তখন ভর্তি হয় পাহাড়ঘেষা একটি স্কুলে । নতুন বন্ধু , নতুন শিক্ষক আর নতুন এক অভিজ্ঞতা-দীপুর জীবনে শুরু এক নতুন অধ্যায়ের । সব বন্ধুদের সাথে দীপুর খুব ভাব আর দীপুর সাথেও তার বন্ধুদের । ব্যতিক্রম শুধু একজন-তারিক । ক্লাসের বখাটে ছেলে । সবাই ওকে খুব ভয় পায় । কিন্তু দীপু নয় । সে তারিকের সাথে ঝগড়া বাধিয়ে ফেলে । এ জন্য তারিকের হাতে খুব মারও খায় । কিন্তু ঘটনাক্রমে এই তারিকই হয়ে ওঠে দীপুর সবচেয়ে ভাল বন্ধু । দীপু জানতে পারে,তারিকের বখে যাওয়ার পেছনে প্রধান কারণ তারিকের মায়ের পাগল হয়ে যাওয়াটা । অর্থ নেই,তাই তারিকের মায়ের কোন চিকিত্সাও নেই ! এদিকে দীপু ছোটবেলা থেকে জানে যে তার মা মারা গেছেন । অথচ একদিন দীপুর বাবাই দীপুকে জানালেন যে দীপুর মা বেঁচে আছেন । তিনি আমেরিকা থাকেন । ক'দিনের জন্য দেশে এসেছেন । দীপু ছুটে যায় মায়ের কাছে । মায়ের সাথে দীপুর কাটে অন্যরকম আবেগমাখা কিছু সময় । এরপর দীপু দুঃখ ভরা হৃদয়ে আবার ফিরে আসে বাবার কাছে । এদিকে তারিকের সহায়তায় দীপু জানতে পারে পাহাড়ে মূল্যবান প্রত্নতত্ত্বের চোরা- চালানীরা সক্রিয় । দীপু-তারিক আর তাদের বন্ধুরা মিলে অসীম সাহসিকতায় ধরে ফেলে সেই চোরা- চালানীদের । সরকার থেকে তারা পায় নগদ টাকা পুরষ্কার । বন্ধুদের অসীম ভালবাসায় চিকিত্সা হয় তারিকের মায়ের । আছে আরও না বলা অনেক অনুভূতি । উপন্যাস টি পড়লে এসব কাহিনী,নানারকম ভাল লাগার মাঝে সত্যিই হারিয়ে যেতে হয় ক্লাসের কয়েকজনকে ভাল লাগতে পারে; তাই বলে ক্লাসটিচারসহ সবাইকে একসাথে কখনও ভাললাগে নাকি?! কিন্তু দীপুর যে লেগেছিল! দীপু নাম্বার টু-র। শুধু একজনকে ছাড়া, তারিক। তারিক গুন্ডা। যার জন্য দীপুসহ ক্লাসের সবার জীবন অতিষ্ঠ। অবশ্য এসব কথা দীপুর আব্বাকে বলে লাভ নেই। আর দশটা বাবা থেকে তিনি আলাদা; দীপুর সবচেয়ে বড় বন্ধুও। তিনি চান দীপু নিজের সমস্যার সমাধান নিজেই করুক। আর সেটা করতে যেয়ে তারিকের কাছে প্রচণ্ড মার খায় দীপু। তবে কারও কাছে নালিশ করেনা। নিজেই শোধ নিতে চায়। কিন্তু তারিক প্রচণ্ড অনুতপ্ত হয় দীপুর ব্যবহারে আর তারিকের সাহসিকতায় দীপুর মনও তারিকের প্রতি নরম হয়। দীপু জানত ওর আম্মা মারা গেছেন। কিন্তু আব্বা যখন বললেন আম্মা বেঁচে আছেন তখন দীপুর দুঃখ আর অভিমানের সীমা ছিলনা। দীপু সান্তনা খুঁজে পায় তারিকের কাছে। তারিকের মা পাগল। ওরা হয়ে ওঠে ঘনিষ্ঠ বন্ধু। তারিক তার বন্ধুকে জানায় সে গুপ্তধন খুঁজে পেয়েছে। শুনে দীপু উত্তেজিত হয়ে পড়ে। ক্লাসের অন্য বন্ধুদের নিয়ে যায় তা উদ্ধার করতে। কিন্তু সেখানে বিদেশী স্মাগলারদের কাছে ধরা পড়ে তারিক। তবে দীপুর বুদ্ধি ও সাহসের জোরে উদ্ধার পায় তারিক, ধরা পড়ে স্মাগলাররা। তারিকের মাও সুস্থ হয়ে উঠতে থাকেন। তবে দীপু আর তারিকদের সাথে থাকতে পারেনা। ওকে যে চলে যেতে হবে......। দিপু নাম্বার টু দুরন্ত কিশোরের দুরন্ত গল্প। দিপু চরিত্র সত্যি অসাধারণ। তার কথা বলা, খেলাধুলা, বুদ্ধি সব কিছুই আমাকে ভাবিয়ে তোলে। লেখক বাস্তব জীবনের সুন্দর কাহিনি তুলে ধরেছেন।আমি যতো বই পড়েছি, তার মধ্যে এই বই আমার একটি পছন্দের বই।
Was this review helpful to you?
or
কিশোর বয়সের অদম্য ভালোলাগা "দীপু নাম্বার টু''। গল্পের মূল চরিত্র দীপু তার বাবার চাকরির সূত্রে জেলা থেকে জেলায় স্থানান্তরিত হয়।নতুন নতুন স্কুলে তার হয় নতুন নতুন বন্ধুবান্ধব।ক্লাস এইটে ওঠার পর পাহাড়ের কাছে একটি স্কুলে ভর্তি হয় দীপু,,যেখান হয় তার খুব প্রিয় কিছু বন্ধু।সবচেয়ে ভালো বন্ধু হয় তারেক,,যে আগে ছিলো দীপুর শত্রু।এমনকি তারেকের কাছে একবার প্রচন্ড মারও খেয়েছে দীপু।কিন্তু পরে সব মিটমাট হয়ে তারা দুইজন বেস্টফ্রেন্ড হয়ে যায়।একবার দীপু,তারিক আর তাদের অন্যান্য বন্ধুরা মিলে বিদেশী স্মাগলারদের ধরিয়ে দেয় পুলিশের কাছে,ফলে সরকারের কাছ থেকে বুদ্ধি ও সাহসিকতার জন্য পুরষ্কৃত হয় তারা।
Was this review helpful to you?
or
ছোট বেলার কথা মনে পড়লে চলচ্চিত্রটার কথা মনে পড়ে।তখনতো বুঝতাম না এটা কার সৃষ্টি।দীপু নাম্বার টু তে আমার প্রিয় চরিত্র হল দীপু আর তারেক।তারেক প্রথম দিকে দীপুকে মারে ব্যাপারটা প্রথমে জঘন্য লাগলেও যখন দীপু তারেকের খুজ করতে গিয়ে দেখে আসলে তার মায়ের জন্য তারেকের এ অবস্থা টিক তখনি তাদের মধ্যে বন্ধুত্বের সৃষ্টি হয় তখন থেকেই ভাল লাগতে শুরু করে। যারা এখন পড়েন নি অথবা চলচ্চিত্রটি দেখিননি তারা অনেক কিছুই মিস করেছেন।
Was this review helpful to you?
or
দিপু নাম্বার টু। এটি জাফর ইকবাল স্যার এর লেখা একটি কিশোর উপন্যাস। এই উপন্যাস এর মূল চরিত্র দিপু। অন্যতম চরিত্র তারিক। উপন্যাসে, দিপুর বাবার কোন জায়গায় বেশি দিন থাকতে ভালো লাগে না। ফলে সে প্রতিবছর জায়গা পরিবর্তন করে অন্য জায়গায় চলে যায়। যেহেতু দিপুর মা নেই তাই দিপুকেও অগত্যা বাবার সাথে যেতে হয় এবং প্রতিবছর নতুন স্কুলে ভর্তি হতে হয়। এবার সে যে স্কুলে ভর্তি হয়েছে সেই স্কুলে তার ক্লাসে দিপু নামের আরেকজন ছিল; তাই চেনার সুবিধার জন্য সহপাঠীদের পরামর্শে শ্রেণী শিক্ষক দিপুর নামের পাশে টু জুড়ে দেন। তখন থেকে সে হয়ে যায় দিপু নাম্বার টু। দিপু সবকিছুতেই অসাধার ণ। লেখাপড়া, খেলাধুলা সহ যেকোনো কাজেই সে পারদর্শী। দিপু আগে জানত তার মা মারা গেছেন। কিন্তু এক সময় সে জানতে পারে তার মা অন্য কাউকে বিয়ে করে অ্যামেরিকা চলে গেছে এবং এই মুহূর্তে সে বাংলাদেশে এসেছে। এবং দিপুকে তার সাথে দেখা করতে যাবার জন্য তার বাবার কাছে চিঠিও দিয়েছে। চিঠি পেয়ে সে তার মায়ের সাথে দেখাও করে আসে। আর এদিকে তারিক, যে প্রথমে দিপুর শত্রু ছিল তার সাথেও দিপুর বন্ধুত্ত হয়ে যায়। এভাবেই এক বছর কেটে যায়। দিপুর বার্ষিক পরিক্ষা শেষ হয়ে যায়। আর তার বাবাও আবার নতুন এক জায়গায় চলে যায়।
Was this review helpful to you?
or
একদম অসাধারণ!! জাফর ইকবাল স্যারের সব উপন্যাসই তো একেবারে ফাটাফাটি হয়।কিন্তু এটা মনে হয় একদম সবার উপরে।বন্ধুত্ব, নৈতিকতা, মানবতা ; কি নেই এতে? দীপু ছেলেটির জীবনের প্রতিটি দিকই পাঠকের মনকে নাড়া দিয়ে উঠবে। সবার জন্য, বিশেষ করে কিশোরদের জন্য তো এটা অবশ্য পাঠ্য।
Was this review helpful to you?
or
মুহম্মদ জাফর ইকবালের লেখা "দীপু নাম্বার টু" অন্যতম শ্রেষ্ঠ কিশোর উপন্যাস। এই উপন্যাস অবলম্বনে একটি চলচ্চিত্র ও নির্মাণ করা হয়েছে। উপন্যাসের কাহিনী অনুসারে দীপুর পরিবারের সদস্য সংখ্যা দুই জন। একজন সে আর আরেকজন তার বাবা। দীপু জানে ওর মা বেঁচে নেই! দীপুর বাবার স্বভাব খুব ভিন্ন! কোনো জায়গায় দীর্ঘ সময় তার থাকতে ভালো লাগে না। প্রতি বছরই দীপুর বাবা নতুন নতুন জায়গায় পোষ্টিং নিয়ে বদলি হয়ে যান। যার ফলে দীপুকেও তার বাবার সাথে যেতে হয়; ভর্তি হতে হয় নতুন স্কুলে। এরই ধারাবাহিকতা ধরে দীপু ক্লাস এইটে নতুন স্কুলে ভর্তি হয়। ভর্তির প্রথম দিনেই দীপুর স্কুলটি ভালো লেগে যায়। উপন্যাসের ঘটনা অনুসারে দীপু ও তার সহপাঠি তারিকের মাঝে গড়ে উঠে গভীর বন্ধুত্ব।ঘটনাচক্রে এক পর্যায়ে দীপু তার মায়ের সন্ধান পায়। জানতে পারে তার বাবা মার সম্পর্কের ছিন্ন হওয়ার কথা। যার ফলে সব সম্পর্ক ছেড়ে বহু বছর আগে তার মা আমেরিকা চলে যান। এখন দেশে এসেছেন কয়েকদিনের জন্য। দীপুকে দেখতে চেয়ে তার বাবার কাছে চিঠি লিখেছেন মা। এরপর দীপু একা একাই তার মার সাথে দেখা করতে ঢাকা চলে আসে। মাকে পেয়ে দীপুর মাঝে এক অদ্ভুত অনুভূতি জেগে উঠে। তারপর সে আবার ফিরে আসে; মা চলে যান আমেরিকা। অন্যদিকে দীপু জানতে পারে তারিকের অসুস্থ মায়ের কথা। তারিকের স্বপ্ন টাকা আয় করে তার মায়ের চিকিৎসা করাবে। এরপর গল্পে শুরু হয় এক দুঃসাহসিক অভিযান। পুরো উপন্যাসের ঘটনা এইভাবেই প্রবাহ হতে থাকে।
Was this review helpful to you?
or
joss
Was this review helpful to you?
or
Dipu Number -2 is one of the best book which i Read, This is one of the best creation of jafar iqbal sir. I thik every one love this book.
Was this review helpful to you?
or
মুভি থেকে বই টা বেশি ভাল লেগেছে!! তখনকার সময় এর সেরা একটা বই ছিল!! এখন এমন লেখা আর পাওয়া যায় না!! দিপুর চরিত্রে কত ডুকে পরেছি!! এইটুকু বয়সে কত্ত মারাত্নক আইডিয়া !! ওর মার জন্যে খারাপ লেগেছিল!! ছেলেটার মা থেকেও নেই ভাবতে খারাপ লাগত খুব! এমন আরও গল্প আশা করছি
Was this review helpful to you?
or
জাফর ইকবাল স্যারের লেখা "দীপু নাম্বার টু" অন্যতম শ্রেষ্ঠ কিশোর উপন্যাস। এই উপন্যাস অবলম্বনে একটি চলচিত্রও নির্মাণ করা হয়েছে। এই চলচিত্র দেখার পর আমি এই উপন্যাসটা পড়ি। উপন্যাসের কীহিনী অনুসারে দীপুর পরিবারের সদস্য সংখ্যা দুই জন। একজন দীপু আর আরেকজন তার বাবা। দীপু জানে ওর মা বেঁচে নেই! দীপুর বাবার স্বভাব খুব ভিন্ন! কোনো জায়গায় দীর্ঘ সময় তার থাকতে ভালো লাগে না। প্রতি বছরই দীপুর বাবা নতুন নতুন জায়গায় পোষ্টিং নিয়ে বদলি হয়ে যান। যার ফলে দীপুকেও তার বাবার সাথে যেতে হয়; ভর্তি হতে হয় নতুন স্কুলে। এরই ধারাবাহিকতা ধরে দীপু ক্লাস এইটে নতুন স্কুলে ভর্তি হয়। ভর্তির প্রথম দিনেই দীপুর স্কুলটি ভালো লেগে যায়। উপন্যাসের ঘটনা অনুসারে দীপু ও তার সহপাঠি তারিকের সাথে অনেক গন্ডগোল হয়। পরে আকস্মিকভাবে তারিকের সাথে দীপুর গড়ে উঠে গভীর বন্ধুত্ব। উপন্যাসের এক পর্যায়ে দীপু তার মায়ের সন্ধান পায়। জানতে পারে তার বাবা মার সম্পর্কের ছিন্ন হওয়ার কথা। যার ফলে সব সম্পর্ক ছেড়ে বহু বছর আগে তার মা আমেরিকা চলে যায়। এখন দেশে এসেছেন কয়েকদিনের জন্য। দীপুকে দেখতে চেয়ে তার বাবার কাছে চিঠি লিখেছেন মা। এরপর দীপু একা একাই তার মার সাথে দেখা করতে ঢাকা চলে যায়। মাকে পেয়ে দীপুর মাঝে এক অদ্ভুত অনুভূতি জেগে উঠে। তারপর সে আবার ফিরে আসে; মা চলে যান আমেরিকা। অন্যদিকে দীপু জানতে পারে তারিকের অসুস্থ মায়ের কথা। তারিকের স্বপ্ন টাকা আয় করে তার মায়ের চিকিৎসা করাবে। এরপর গল্পে শুরু হয় এক দুঃসাহসিক অভিযান। বুদ্ধি আর সাহসের জোরে ওরা দুজন ও বন্ধুরা প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন মূর্তি পাচারকারী চক্রকে ধরিয়ে দেয়। পুরো উপন্যাসের ঘটনা এইভাবেই প্রবাহ হতে থাকে। জাফর স্যার উপন্যাসের শেষে টান টান উত্তেজনার সাথে কিশোর বয়সের দুঃসাহসিকতা তুলে ধরেছেন।
Was this review helpful to you?
or
মুহম্মদ জাফর ইকবাল সারেরকালজয়ী উপন্যাস দিপু নম্বর টু ৷ একসময় সারের খুব কাছের ছিলাম ৷ প্রতি সপ্তাহে দেখা হতো ৷ এখন আমি রাজশাহি ৷ আর দেখা হয় না ৷ রকমারিকে ধন্যবাদ প্রতি বছর সারের নতুন বইয়েরসাথে পরিচয় করাঁনোর জন্য ৷
Was this review helpful to you?
or
"দিপু নম্বর টু" জাফর ইকবাল স্যারের লেখা অসাধারণ একটি কিশোর উপন্যাস। অদ্ভুত একটি চরিত্র দিপু। তার বাবা একটু অন্যরকম। বদলীর চাকরির সুবাদে বছর বছর পাল্টান কর্মস্থল। তাই তার সাথে দিপুকেও যেতে হয় বিভিন্ন জায়গায়। প্রতিবছর নতুন স্কুল,নতুন বন্ধু। কিন্তু এবারে তার নতুন স্কুলে নতুন বন্ধুদের সাথে ঘটতে থাকে একের পর এক নতুন ঘটনা।সবার কাছে বখাটে হিসেবে পরিচিত তারেক হয়ে ওঠে তার প্রিয় বন্ধু।এক পর্যায়ে দিপু খোঁজ পায় তার মায়ের।সেটা আরেক কাহিনী। জানতে হলে অবশ্যই পড়তে হবে বইটি।
Was this review helpful to you?
or
This is one of my favourite novels by Muhammad Jafor Iqbal Sir. Some of his writtings charms me much. It is one of them. I just love to read this kind of novel books. I thing it was alls childhood dream to lead a life like Dipu. With such good frinds and their bondings. It is a very nice novel for me...i just like it.
Was this review helpful to you?
or
নামঃ দীপু নাম্বার টু লেখকঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল মূল্যঃ১৩২ টাকা সংসারে দুজন ব্যক্তি - আব্বা ও দীপু। দীপু জানে ওর মা বেঁচে নেই। দীপুর বাবার খুব অদ্ভুত স্বভাব, কোনো জায়গাতেই বাবার তিন-চার মাসের বেশি থাকতে ভালো লাগে না। প্রতি বছর-ই দীপুর বাবা পোস্টিং নিয়ে নতুন নতুন জায়গায় যান; খুব স্বাভাবিক ভাবেই দীপুকেও বাবার সাথে ঘুরতে হয়। প্রতি বছর-ই সে ভর্তি হয় নতুন স্কুলে। এরই ধারাবাহিকতায় সে ক্লাস এইটে ভর্তি হয় নতুন স্কুলে। ভর্তির প্রথম দিনেই দীপুর ভালো লেগে যায় এই নতুন স্কুল। তারিক ছাড়া প্রায় সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব হয়ে যায় তার। ঘটনাপ্রবাহে তারিক হয়ে ওঠে দীপুর ঘনিষ্ঠতম বন্ধু। এক পর্যায়ে দীপু জানতে পারে ওর মায়ের কথা। জানতে পারে, বাবার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে বহুদিন আগে আমেরিকা চলে গিয়েছিলেন। দেশে এসেছেন কয়েক দিনের জন্য। ছেলেকে দেখতে চেয়ে বাবাকে চিঠি লিখেছেন। দীপু একা একাই মায়ের সঙ্গে দেখা করার জন্য ঢাকায় যায়। মাকে পেয়ে দীপুর মধ্যে অদ্ভুত এক অনুভূতি জেগে ওঠে। তারপরও সে আবার ফিরে আসে বাবার কাছে। মা ফিরে যান আমেরিকায়। এদিকে দীপু জানতে পারে তারিকের অপ্রকৃতিস্থ মায়ের কথা। তারিকের স্বপ্ন টাকা আয় করে ওর মায়ের চিকিৎসা করাবে। এরপর শুরু হয় দুঃসাহসিক অভিযান। বুদ্ধি আর সাহস খাটিয়ে দীপু, তারিক আর ওদের বন্ধুরা দেশের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন মূর্তি পাচারকারী চক্রকে ধরিয়ে দেয়।
Was this review helpful to you?
or
বাংলা সাহিত্যের অন্যতম জনপ্রিয় এক কিশোর উপন্যাস হলো 'দিপু নাম্বার টু'। বাবার বদলির কারনে নতুন জায়গায় নতুন বিদ্যালয়ে ভর্তি হয় কিশোর দিপু। নতুন পরিবেশ, নতুন সঙ্গ প্রভাব ফেলে তার কিশোর মনে। নতুন বন্ধুদের সঙ্গে তাল মিলিয়ে অনেক কিছু শেখে দিপু। সে কারনে চিরশত্রু হিসেবে ধরে নেয়া তারিকই একসময় হয়ে উঠে তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু। এই বন্ধুদের নিয়েই দিপু খুজে পায় গুপ্তধন! কিন্তু তার সাথে যে জড়িত বিদেশি স্মাগলাররা! 'দিপু নামার টু' কিশোরদের জন্য লেখা এক অসাধারন উপনাস, যা সকল বয়সী পাঠকদেরই পড়া উচিত।
Was this review helpful to you?
or
দীপু নাম্বার টু অসাধারণ সুন্দর একটি বই। মূলত প্রথমে আমি দীপু নাম্বার টু চলচিত্রটি অনেক আগেই দেখেছিলাম কিন্তু উপন্যাসটি কখনো পড়া হয় নি। তাই কিছুদিন আগে রকমারি থেকে বইটি কিনে পড়ি। বইটি পড়ে আমার চলচ্চিত্র থেকেও বেশি ভালো লেগেছে। বইটি সকল কিশোরদের পড়া উচিত। এ বইটি পড়ে এক অসাধারণ এডভেঞ্চারের অভিজ্ঞতা লাভ ক্রা যাবে এবং মানবিকসত্তা বিকশিত হবে।
Was this review helpful to you?
or
দারুণ উপন্যাস
Was this review helpful to you?
or
amr life e pora oshadharon boi.. ^v^^v^ ekraate ses krcilm <3
Was this review helpful to you?
or
AMAZING
Was this review helpful to you?
or
পদার্থ বিজ্ঞানে “ডি.এইচ.ডি” না পি.এইচ.ডি হবে এবং পড়াশোনার “প্রচন্ড” চাপ না প্রচণ্ড হবে বানান গুলো ঠিক করে নিবেন
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_রিভিউ_প্রতিযোগ_জানুয়ারী রিভিউ নংঃ১ বই: দীপু নাম্বার টু লেখক: মুহম্মদ জাফর ইকবাল প্রকাশনী: সময় ধরনঃ থৃলার ও আ্যাডভেন্ঞ্চার মুল্যঃ ১৩২ টাকা (রকমারি মুল্য) লেখক পরিচিতিঃ বুদ্ধিজীবি, কলামিস্ট, গল্পকার, ঔপনাসিক, বিজ্ঞান লেখক স্যার মুহম্মদ জাফর ইকবাল বাংলাদেশের ছোট বড় প্রায় সব বয়সি মানুষের কাছে এক জনপ্রিয় নাম। তিনি শিশু-কিশোরদের জন্য প্রতি বছরই নতুন নতুন গল্প নিয়ে হাজির হন। যার মাঝে বেশি গল্পই থাকে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী নিয়ে। গল্পগুলো সত্যিই কল্পনা জগত কে প্রসস্থ করে দিতে টনিকের মতো কাজ করে। সাথে নতুন জ্ঞান মস্তিষ্ককে উৎজীবিত করে। এছাড়া তিনি মুক্তিযুদ্ধ, গনিত অলিম্পিয়াড নিয় বই লিখে থাকেন। কাহিনী সংক্ষেপেঃ প্রখ্যাত লেখক মুহম্মদ জাফর ইকবালের লেখা দীপু নাম্বার টু অন্যতম শ্রেষ্ঠ কিশোর উপন্যাস। উপন্যাসটি ১৯৮৪ সালে প্রথম প্রকাশিত হলে জনপ্রিয় হতে থাকে। এই উপন্যাস অবলম্বনে একটি চলচিত্রও নির্মাণ করা হয়েছে। উপন্যাসের কীহিনী অনুসারে দীপুর পরিবারের সদস্য সংখ্যা দুই জন। একজন সে আর আরেকজন তার বাবা। দীপু জানে ওর মা বেঁচে নেই! দীপুর বাবার স্বভাব খুব ভিন্ন! কোনো জায়গায় দীর্ঘ সময় তার থাকতে ভালো লাগে না। প্রতি বছরই দীপুর বাবা নতুন নতুন জায়গায় পোষ্টিং নিয়ে বদলি হয়ে যান। যার ফলে দীপুকেও তার বাবার সাথে যেতে হয়; ভর্তি হতে হয় নতুন স্কুলে। এরই ধারাবাহিকতা ধরে দীপু ক্লাস এইটে নতুন স্কুলে ভর্তি হয়। ভর্তির প্রথম দিনেই দীপুর স্কুলটি ভালো লেগে যায়। উপন্যাসের ঘটনা অনুসারে দীপু ও তার সহপাঠি তারিকের মাঝে গড়ে উঠে গভীর বন্ধুত্ব। ঘটনাচক্রে এক পর্যায়ে দীপু তার মায়ের সন্ধান পায়। জানতে পারে তার বাবা মার সম্পর্কের ছিন্ন হওয়ার কথা। যার ফলে সব সম্পর্ক ছেড়ে বহু বছর আগে তার মা আমেরিকা চলে যান। এখন দেশে এসেছেন কয়েকদিনের জন্য। দীপুকে দেখতে চেয়ে তার বাবার কাছে চিঠি লিখেছেন মা। এরপর দীপু একা একাই তার মার সাথে দেখা করতে ঢাকা চলে আসে। মাকে পেয়ে দীপুর মাঝে এক অদ্ভুত অনুভূতি জেগে উঠে। তারপর সে আবার ফিরে আসে; মা চলে যান আমেরিকা। অন্যদিকে দীপু জানতে পারে তারিকের অসুস্থ মায়ের কথা। তারিকের স্বপ্ন টাকা আয় করে তার মায়ের চিকিৎসা করাবে। এরপর গল্পে শুরু হয় এক দুঃসাহসিক অভিযান। বুদ্ধি আর সাহসের জোরে ওরা দুজন ও বন্ধুরা প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন মূর্তি পাচারকারী চক্রকে ধরিয়ে দেয়। পুরো উপন্যাসের ঘটনা এইভাবেই প্রবাহ হতে থাকে। লেখক জাফর ইকবাল উপন্যাসের শেষে টান টান উত্তেজনার সাথে কিশোর বয়সের দুঃসাহসিকতা তুলে ধরেছেন। পাঠ্য প্রতিক্রিয়াঃ মোটামুটি ভালোই লেগেছে।দীপু চরিত্রটা আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে।আমার মনে হয় দীপুর কাছ থেকে আমাদের অনেক কিছু শেখার আছে। দীপু চরিত্রের পাশাপাশি দীপুর বাবাকে প্রচন্ড ভাল লেগেছে ব্যক্তিগত ভাবে। বাস্তববাদী এসব মানুষ আর তাদের সন্তানেরা যেন সবসময় ভাল থাকে। বন্ধুত্ব, একতা, সৎ সাহস, দৃঢ়তা। যান্ত্রিক জীবনে কৈশোরের এই রূপগুলো আজ কেন যেন বিবর্ণ। দীপু নাম্বার টু পড়ে অন্তত ঘন্টা দুয়েক আমিও ছিলাম আমার কৈশোরে। লেখক জাফর ইকবাল নিয়ে কিছু বলার নেই। অসাধারণ লেখনি।মুগ্ধতা নিয়ে এক বসায় শেষ করা যায় তার লেখা। এবার ব্যতিক্রম হয়নি।
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_পাঠক_সমাগম_বুক_রিভিউ_প্রতিযোগিতা_২ . মাস: জুলাই সপ্তাহ: চতুর্থ পর্ব: দুই বই:দীপু নাম্বার টু লেখক:- মুহাম্মদ জাফর ইকবাল। পৃষ্ঠা: ৮৭ মূল্য:১৩২ টাকা প্রকাশনী - সময় প্রকাশন . উপন্যাস ও লেখক নিয়ে কিছু কথা: নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের ছোট ভাই জাফর ইকবাল। তার জন্ম ১৯৫২ সালের ২৩ ডিসেম্বর। জাফর ইকবাল একাধারে লেখক, শিশুসাহিত্যিক, পদার্থবিদ, কলাম লেখক ও শিক্ষাবিদ। তিনি বাংলাদেশে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী লেখা ও জনপ্রিয়করণের পথিকৃৎ। তার লেখা উপন্যাস অবলম্বনে বেশ কয়েকটি চলচ্চিত্রে নির্মিত হয়েছে। তিনি বর্তমানে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের একজন অধ্যাপক এবং তড়িৎ কৌশল বিভাগের প্রধান হিসেবে নিযুক্ত আছেন।তার জীবনে তিনি অনেক গ্রন্থ লিখেছেন। "দীপু নাম্বার টু" একটি কিশোর উপন্যাস। এটি প্রথম প্রকাশিত হয় বাংলাদেশের শিশু-কিশোর সংবাদপত্র কিশোর বাংলায় । মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসে এই বইটি লিখে লেখক কিশোর বাংলা'র ১৯৮১'র ঈদ সংখ্যায় প্রকাশের জন্য সম্পাদক রফিকুল হককে ডাকযোগে পাঠান।এটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় ১৯৮৪ সালে। পরবর্তীতে উপন্যাসটি অবলম্বনে একই নামে সরকারি অনুদানে একটি চলচ্চিত্র নির্মিত হয়। . নামকরণ: দীপু, তথা দীপু নাম্বার টু হচ্ছে উপন্যাসের মূল চরিত্র। তার জীবনের ছোট ছোট সুখ, দুঃখ, দীপুর বিভিন্ন চাল-চলন ইত্যাদিকে ঘিরেই উপন্যাসটির কাহিনী বেড়ে উঠেছে। সুতরাং নামকরণে পুরোপুরি স্বার্থক বলা যেতে পারে। . কাহিনী সংক্ষেপ: উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র দীপু। সবে শৈশব ছেড়ে কৈশোরে পা দেয়া দীপু এসে ভর্তি হয় নতুন একটা স্কুলে। বাবার কর্মস্থল পরিবর্তনের জন্য প্রতি বছরই দীপুকে নতুন নতুন জায়গায় যেতে হয় আর নতুন নতুন স্কুলে ভর্তি হতে হয়। দীপুর বাবা কিছুটা ভিন্ন চরিত্রের অধিকারী মানুষ। দীপুর বাবা ছোটবেলা থেকেই একা একা দীপুকে বড় করেছেন মা ছাড়া।দীপু জানতো তার মা নেই। কিন্তু হঠাৎই একদিন সে তার বাবার কাছে জানতে পারে যে, তার মা আছে। আমেরিকায় থাকে। এখন সে বাংলাদেশে এসেছে আবার আমেরিকা চলে যাবে। যাবার আগে মা তাকে দেখতে চেয়ে বাবাকে চিঠি পাঠিয়েছে। দীপু একা ঢাকায় গিয়ে মায়ের সাথে কিছু সুন্দর সময় কাটিয়ে আসে। উপন্যাসের ঘটনাপ্রবাহ যে এলাকাকে ঘিরে, সেই এলাকায় দীপুর বাবা বদলি হয়ে আসার পর যে স্কুলে ভর্তি হতে যায়, সেই স্কুলে দীপুর ক্লাসে পূর্বে থেকেই আরেকটি ছেলের নাম দীপু থাকায় উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র দীপুর নাম হয় "দীপু নাম্বার টু"। দীপুর ক্লাসের সবার সাথেই দীপুর ভাল সম্পর্ক হয় কিন্তু ঝামেলা বাঁধে কেবল তারেকের সাথে। তারেকের অত্যাচারে ক্লাসের সবাই অতিষ্ঠ। তারেকের সাথে দীপুর ঝামেলা বাঁধলে সেটা মারামারি পর্যন্ত যায়। দীপুর বাবা ছোটবেলা থেকে একা একাই ছেলেকে বড় করেছেন বলে তিনি চান ছেলে নিজেই নিজের সমস্যা মোকাবেলা করুক। তাই তারেক-দীপু সমস্যা সমাধানে দীপুর বাবা এগিয়ে আসে না। মারামারির ব্যাপারটা ক্লাস টীচার পর্যন্ত গড়ায়, কিন্তু স্যারের কাছে দীপু তারেকের দোষ চেপে যায়। এতে করে তারেক অনুতপ্ত হয়। আস্তে আস্তে তারেক ও দীপু ঘনিষ্ঠ বন্ধু হয়ে যায়। তাদের বয়সী আরো কয়েকজন কিশোর নিয়ে তাদের একটা গ্রুপ তৈরী হয়। যে গ্রুপটা বনবাঁদাড়ে হৈ হুল্লুর করে বেড়ায়। তারেকের মা অপ্রকৃতস্থ। তারেক অনেক টাকা উপার্জন করে মাকে বিদেশে নিয়ে চিকিৎসা করানোর স্বপ্ন দেখে। ঘুরতে ঘুরতে এই কিশোর গ্রুপটি একদিন দেশের প্রত্নতাত্বিক নিদর্শন মূর্তিপাচারকারী একদল বিদেশী স্মাগলারদের সন্ধান পায় আর তাদেরকে পুলিশে ধরিয়ে দেয়। এই ঘটনার পর যখন তারেকের মায়ের চিকিৎসার খরচ বের হয় ও সর্বোপরি সকলের জন্য আরও আনন্দকর দিন অপেক্ষা করে সামনে, ঠিক তখনই দীপুর বাবার অন্যত্র বদলি হয়ে যায়। দীপুকে চলে যেতে হবে অন্য জায়গায় এতদিনের প্রিয় সব বন্ধুদের ছেড়ে। দীপু প্রচুর কষ্ট পায়। কিন্তু কাউকে বলে না। সে বন্ধুদের থেকে অশ্রুসজল বিদায় নিতে পারবে না বলে বন্ধুদের না জানিয়েই চলে যাবার সিদ্ধান্ত নেয়। . পাঠ প্রতিক্রিয়া: খুব ছোটবেলায় "দীপু নাম্বার টু" মুভিটা দেখেছিলাম। অল্প বয়সে মুভিটা মনে বেশ দাগ কেটেছিলো। প্রাপ্তবয়ষ্ক হবার পর "দীপু নাম্বার টু" বইটি পড়লাম। আগের মতই মনে দাগ কাটলো। কিশোরদের এডভেঞ্চার কাহিনী বইটির একটি আকর্ষনীয় দিক। মূলত এটি এডভেঞ্চার উপন্যাস হলেও দীপুর জীবনপ্রবাহের ঘটনাগুলো আমার বেশী ভাল লেগেছে। দীপুর তার মায়ের কাছ থেকে বিদায় নেয়ার মুহুর্তটাতে আমি ব্যথিত হয়েছি। মনে হচ্ছিল আর কোনদিন মায়ের সাথে দীপুর দেখা হয় কি না কে জানে! শেষের দিকে যখন সব বন্ধুদের ছেড়ে, প্রিয় স্কুল, প্রিয় সব স্মৃতি ছেড়ে দীপুর নতুন জায়গায় চলে যাবার ডাক আসে, তখনও আমার মনের কোণে ব্যথা জেগে উঠে। অমায়িক একটা উপন্যাস এটি।বইটি আমার মনে এতটা দাগ কেটেছে যে, রেটিং দিতে গেলে আমি একে কম দিতে পারব না। তাই ব্যক্তিগত রেটিং ৪.৯৫/৫। . রিভিউ লিখেছেনঃ মোঃ হৃদয় মাহমুদ
Was this review helpful to you?
or
আমার পড়া সেরা উপন্যাস এটি।যতবার পড়ি ততবার ই পড়তে মন চায়।কত বার যে পড়েছি তার কোন ইয়ত্তা নাই
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা #ডিসেম্বরঃ (১১) বইঃ দীপু নাম্বার টু লেখকঃ মুহাম্মদ জাফর ইকবাল প্রকাশনীঃ সময় প্রকাশন ধরণঃ কিশোর এডভেঞ্জার উপন্যাস রকমারি মূল্যঃ ১১০ টাকা . একই ক্লাসে একই নামের দুজন থাকলে একটু ঝামেলা হয়।এক্ষেত্রে দুজনকে আলাদা আলাদা ভাবে চেনার জন্য ব্যবস্থা নিতে হয়।দীপুদের ক্লাসেও দীপু নামে আরেকজন ছেলে থাকায় একটু সমস্যা হচ্ছিল।তাই তাদের সহজে চেনার জন্য তােদর ক্লাস টিচার নামের পরে নাম্বার করে দেন।একজন দীপু নাম্বার ওয়ান,অপরজন দীপু নাম্বার টু।গল্পের মূল চরিত্র দীপু নাম্বার টু হওয়ায় বইটির নামও দীপু নাম্বার টু রাখা হয়েছে। . রিভিউঃ চাকরির খাতিরে দীপুর বাবাকে প্রতি বছর ছুটে বেড়াতে হয় এক জেলা থেকে অন্য জেলায়,বাবার সাথে দীপুকেও তাই ছুটে বেড়াতে হয় এক স্কুল থেকে অন্য স্কুলে।যদি কাউকে বছর বছর স্কুল পাল্টাতে হয় তবে তার কেমন লাগবে?নিশ্চয় ভাল লাগবে না।নতুন পরিবেশ,নতুন শিক্ষক,নতুন বন্ধুদের সাথে মানিয়ে নেওয়া বেশ সময়ের ব্যাপার।দীপুরও ভালো লাগেনা।নতুন ক্লাসে এসে সবার সাথে পরিচিত হওয়াটা খুবই কষ্টের এবং ভাল বন্ধু বের করতে দেরি হয়।সে এখন ক্লাস এইটে।এই পর্যন্ত সে ৮ টি স্কুল পাল্টিয়েছে।তার বাবা এবার একটি পাহাড়ে ঘেরা অঞ্চলে বদলি হয়েছেন।এখানের এক স্কুলে দীপু ভর্তি হয়।প্রথমদিনেই নতুন স্কুলের সবাইকেই দীপুর ভালো লেগে যায়।মাস্টার মশাইকে প্রথমে একটু রাগী মনে হলেও উনাকে ভাল লাগে।সবার সাথেই দীপুর ভাব জমে যায়।শুধু একজন ছাড়া।তার নাম তারেক।সে নিজেকে গুণ্ডা টাইপ ভাবতে পছন্দ করে।ক্লাসের সকলে তারেককে মনে ঘৃণা করলেও সামনে কিছু বলতে পারেনা,ভয় পায়।প্রথমদিনই তারেকের সাথে দীপুর ঝামেলা বেধে যায়।দীপু মাথায় চাটি মেরে উল্টাপাল্টা কথা বলে।তারেক এখনই সিগারেট খাওয়া শিখেছে।একদিন রাস্তায় তারেক দুই বন্ধুসহ দীপুকে প্রচুর মারে। কিন্তু একসময় সেই মারমুখী তারেকের সাথেই দীপুর গভীর বন্ধুত্ব হয়ে যায়।তারেক আস্তে আস্তে ভালো হয়ে যেতে থাকে।দীপু জানতে পারে তারেকের পারিপার্শ্বিক অবস্থা।কিন্তু কিভাবে সম্ভব হলো এটা? দীপু তার বাবার সাথে থাকে।ছোটবেলা থেকে জানতে পারে দীপুর মা মারা গিয়েছে কিন্তু একদিন তার বাবার কাছ থেকে জানতে পারে তার মা মারা যায়নি।তাহলে তার মা কোথায়??দীপু কি পারবে তার মায়ের সাথে দেখা করতে? তারিক তার বন্ধুকে জানায় সে গুপ্তধন খুঁজে পেয়েছে।শুনে দীপু উত্তেজিত হয়ে পড়ে।ক্লাসের অন্য বন্ধুদের নিয়ে যায় তা উদ্ধার করতে।কিন্তু সেখানে বিদেশী স্মাগলারদের কাছে ধরা পড়ে তারিক।দীপুরা কি পারবে তারিককে স্মাগলারদের কাছ থেকে উদ্ধার করতে?পারবে স্মাগলারদের পুলিশের কাছে ধরিয়ে দিয়ে গুপ্তধন তাদের হাতে তুলে দিতে? . পাঠপ্রতিক্রিয়াঃ জাফর ইকবালের খুব বেশি বই আমার পড়া হয়নি।মোট চারটা পড়েছি।আমি তপু,ও,দীপু নাম্বার টু,হিমঘরে ঘুম ও অন্যান্য।তার মধ্য আমি তপু ছিল অসাধারণ।কারণ বইটা আমি সঠিক সময়ে পড়েছিলাম।আমার মনে হয় কিছু বই আছে যেগুলো পড়া উচিত,না হলে সেগুলোর সঠিক মজা,ভালোলাগা পাওয়া যায়।দীপু নাম্বার টু বইটাও তাই।এটা একটা কিশোর উপন্যাস।তাই এটা কিশোর বয়সীদের জন্য উপযুক্ত।আমি সাম্প্রতি বইটা পড়েছি,আমার কাছে মোটামুটি ভালোই লেগেছে।দীপু চরিত্রটা আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে।আমার মনে হয় দীপুর কাছ থেকে আমাদের অনেককিছু শেখার আছে।অনেকে বলে উপন্যাসটি প্রচুর কষ্টের।তবে আমার কাছে অতটা কষ্টেরর মনে হয়নি।কিছু জায়গায় ইমোশন ছিল,তবে অতি কষ্ট না।তবে মজাও ছিল।আমার বেশ ভালো লেগেছে। রেটিং:- ৪.৫/৫ রকমারি লিংকঃ https://www.rokomari.com/book/48763/দীপু-নাম্বার-টু
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগীতা বই:- দীপু নাম্বার টু লেখক:- মুহাম্মদ জাফর ইকবাল ঘরানা:- কিশোর উপন্যাস রকমারি মূল্য:- ১১০ টাকা। প্রকাশনী - সময় প্রকাশন রেটিং : ৪/৫ উপন্যাসের কেন্দ্রিয় চরিত্র দীপু। ওর মা নেই। বাবা সরকারি চাকরি করেন। প্রতি বছর তাকে নতুন নতুন জায়গায় বদলি হতে হয়। কাজেই দীপুকে প্রতিবছরই নতুন নতুন স্কুলে ভর্তি হতে হয়। অবশেষে আরেকটা নতুন স্কুল। ক্লাসে আরেক জনের নাম দীপু হওয়ায় শ্রেণী শিক্ষক দীপুর নাম রাখলেন দীপু নাম্বার টু। নতুন স্কুলের ক্লাস টিচারসহ প্রায় সবাইকে ভাল লেগে গেলো দীপুর। শুধু ভালো লাগলো না তারিককে। তাকে গুন্ডা তারিক সম্বোধন করলে তার নিজেরই ভালো লাগে। তারিক একদিন তার বন্ধুদের সাথে নিয়ে দীপুকে মারে। দীপুর বাবাকে এসব বলে কোন লাভ নেই। সে চায় দিপু নিজেই নিজের সমস্যা সমাধান করুক। দীপু অবশ্য প্রতিজ্ঞা করেছিল তারিককে মারার। দুই মেরুর দুইজন ছেলে হঠাৎ বন্ধু হয়ে গেলো। তারিকের পরিবারের কথাও জানা হয়ে ওঠে দীপুর।আর সেই সুবাদে তারিকের কাছ থেকে একটা উপহার পায় দীপু। যা উপন্যাসটিকে অন্য এক পর্যায়ে নিয়ে যায়। দীপুর প্রিয় বন্ধু হয়ে উঠে তারিক। দীপু-তারিকের অসাধারন সব অ্যাডভ্যাঞ্চারের সাক্ষী হতে পড়তে হবে বইটি। ..... পাঠ প্রতিক্রিয়া - কিছু বই সারাজীবন মনে থাকে। দীপু নাম্বার টু আমার পড়া জাফর ইকবালের প্রথম বই ছিলো। যা পড়ার পপরে আজও আমি স্টরিটা মনে রেখেছি। সারাজীবনই হয়তো মনে থাকবে দীপু-তারিককে। তারিকের দূরন্তপনা, দীপুর শান্ত ভাবভঙ্গী, নিজের সমস্যা নিজে সমাধান করার মনোভাব সব মিলিয়ে অসাধারন একটি উপন্যাস। সকল কিশোর কিশোরীর বইটি পড়া উচিৎ। দীপুর প্রতি এএমন ভালোবাসা জজন্মেছিলো যার ফলে ড্রিল স্যারের উপরেও রাগ হচ্ছিলো। দীপুর বাবার চিন্তা-ভাবনা অসাধারণ। প্রতিটি বাবারই উচিৎ এভাবা তাদের সন্তানদের আত্নপ্রত্তয়ী হিসেবে গড়ে তোলা। বইটি পড়ার সময় বারবার আমার অবচেতন মন ফিরে যাচ্ছিলো শৈশবে।
Was this review helpful to you?
or
দীপু নাম্বার টু লেখকঃ মুহাম্মদ জাফর ইকবাল প্রকাশকালঃ ১৯৮৪ ধরণঃকিশোর উপন্যাস দামঃ ১১০/- প্রকাশনী - সময় প্রকাশন রেটিং : ৪/৫ ***** অবশেষে আরেকটা নতুন স্কুল। ঘটনা নতুন নয় ছেলেটার জীবনে। অনুভূতিটাও না। তবে অভিজ্ঞতা নতুন। ক্লাস টিচারসহ সবাইকে একসাথে ভাল লেগে গেলো ছেলেটার। ছেলেটার নাম দীপু। উহু। দীপু না। দীপু নাম্বার টু। তবে জীবনের সবকিছুই শতভাগ হয়না। দীপুরও পছন্দ শতভাগ হয়নি। ঝামেলাটা তারিককে নিয়ে। যাকে গুন্ডা তারিক বললে ছেলেটা নিজেই সস্তি পায়। এখানে অবশ্য একটা কথা বলা দরকার জাফর ইকবাল স্যারের কিশোর উপন্যাসে অন্তত স্কুলছাত্র কেন্দ্রিক লেখায় এটা যথেষ্ট কমন একটা ব্যাপার। কোন একজন আরেকজনকে মারধর করছে স্কুলে বা তার বাইরে। "আমার বন্ধু রাশেদ" বইতে রাশেদ মার খেয়েছিল কাদেরের হাতে। "শাহনাজ এবং ক্যাপ্টেন ডাবলু" তে শাহনাজের নাক ফুলেছিল ঝিনু গুন্ডীর ঘুসি খেয়ে। আর "দীপু নাম্বার টু" মার খায় তারিকের। দীপু অবশ্য প্রতিজ্ঞা করেছিল তারিককে মারার। সেটা আর ওভাবে হয়ে ওঠেনি পরে। সবসময় মা মৃত জেনে আসা ছেলেটা একদিন জানতে পারে তার মা বেঁচে আছেন। আর ধীরে ধীরে বন্ধু হয়ে ওঠা তারিকের পরিবারের কথাও জানা হয়ে ওঠে দীপুর। দুই মেরুর দুইজন ছেলে হঠাৎ যেন এক হয়ে গেল। আর সেই সুবাদে তারিকের কাছ থেকে একটা উপহার পায় দীপু। যেটা জীবনকে নিয়ে যায় অন্য এক মোড়ে। সেই মোড়ের শেষ বাঁকে কি আছে জানার জন্য যেতে হবে বইয়ের শেষ পৃষ্ঠা পর্যন্ত। ..... পাঠ প্রতিক্রিয়া - কিছু বই থাকে যেগুলো পড়ার পর মন বলতে থাকে। এটাই বাস্তব। এটাই সত্য। দীপু নাম্বার টু পড়েও একই অনুভূতির জন্ম হয়েছে। চোখ বন্ধ করে প্রার্থনা করেছি দীপু যেন ওর মাকে দেখতে পায়, ড্রিল স্যার যেন দীপুর জন্য নমনীয় থাকেন। তারিকের জীবন যেন সত্য সুন্দর হয়। দীপু চরিত্রের পাশাপাশি দীপুর বাবাকে প্রচন্ড ভাল লেগেছে ব্যক্তিগত ভাবে। বাস্তববাদী এসব মানুষ আর তাদের সন্তানেরা যেন সবসময় ভাল থাকে। বন্ধুত্ব, একতা, সৎ সাহস, দৃঢ়তা.... যান্ত্রিক জীবনে কৈশোরের এই রূপগুলো আজ কেন যেন বিবর্ণ। দীপু নাম্বার টু পড়ে অন্তত ঘন্টা দুয়েক আমিও ছিলাম আমার কৈশোরে। .... লেখক জাফর ইকবাল নিয়ে কিছু বলার নেই। অসাধারণ লেখনি।মুগ্ধতা নিয়ে এক বসায় শেষ করা যায় তার লেখা। এবার ব্যতিক্রম হয়নি। স্যারের লেখা বলেই হয়ত রেটিং করতে কষ্ট হয়নি। রেটিং : ৪/৫
Was this review helpful to you?
or
দীপু নাম্বার টু লেখকঃ মুহাম্মদ জাফর ইকবাল প্রকাশকালঃ ১৯৮৪ ধরণঃকিশোর উপন্যাস দামঃ ১১০৳(রকমারি) সময় প্রকাশন পৃষ্টাঃ৮৭ কাহিনীঃ দীপুর বাবা প্রতি বছর নতুন নতুন এলাকায় থাকতে আসে, সেরকম এইখানে আসল। ওইভাবে এই এলাকা এবং স্কুল অষ্টম দীপুর জন্য। তো নতুন স্কুলে যাবার পর দীপু আর মাস্টার মশাই ঝামেলাতে পড়ল, কারণ দীপু নামে অলরেডি একজন আছে। সমস্যা সমাধানে দীপুর নাম হল "দীপু নাম্বার ২"। প্রতি বছর নতুন এলাকা, নতুন ক্লাসে এসে সবার সাথে মানিয়ে নেয়া, চেনা খুবই কষ্টের এবং আরো কষ্ট ভাল বন্ধু বের করতে ৷ কিন্তু এবার দীপুর ভাগ্য ভাল বলতে হবে। কেবল মাত্র তারেক বাদে সকলের সাথে প্রথম দিনেই সখ্যতা গড়ে ওঠে। একদিন দীপু তারেকের মারামারি বাঁধে। আবার বাজী ধরে এক বিশাল পানির ট্যাংকে ওঠে ওরা। ধীরে ধীরে বন্ধুত্ব বাড়ে দীপু, তারেক এর। তারেক এর পরিবারের কিছু লুকানো সত্য দীপু জানতে পারে। দীপু এতদিন জেনে এসেছে তার মা মারা গেছেন। এক চিঠি বদলে দেয় সব কিছু।এক কঠিন সত্যের সামনে আসে দীপু। একদিন দীপু কে তারেক একটা উপহার দেয়, সেই উপহার বদলে দেয় দীপু আর তারেকের জীবন, কি আছে সেই উপহারে??? পাঠ_প্রতিক্রিয়াঃ তখন সাতক্ষীরা ছিলাম, ছোট আমি, বয়স ৫। কিন্তু সেই সময়ের কথা মনে আছে, একদিন টিভি তে দীপু নাম্বার ২ শুরু হল। পুরোটা দেখেছিলাম। মনে আছে এখন ও দীপু কে যখন তার মা ফিরতি ট্রেন এ চড়িয়ে দেয়, খুব খারাপ লেগেছে। আজো লাগে। আর খারাপ লেগেছিল শেষ অংশে দীপু একটা মেয়েকে যখন বল কুড়িয়ে দেয়। যায় হোক, গল্প টা বেশ পরেই পড়া। লেখা নিয়ে কিছুই বলা যায় না, ভাল, ১০/১০. বাবার চাকুরীর সুবাদে আমি নিজেও ভব ঘুরে কম না, তবু এই ফেসবুকীয় যুগে অনেক বন্ধু কে পেয়েছি। আর একজন বন্ধু কে খুঁজে গেছি, কেউ তার হদিস দিতে পারেনা। যায় হোক, দীপু আর তারেক এখন হয়ত অনেক বড়। কিংবা গল্পের বই এ বয়স আটকে আছে। কিন্তু এরা আমাদের শৈশব হয়ে আছে। রকমারি ঃ https://www.rokomari.com/book/48763/দীপু-নাম্বার-টু
Was this review helpful to you?
or
প্রতি বছর যদি স্কুল পাল্টাতে হয় তাহলে আপনার কেমন লাগবে? নিশ্চয়ই ভালো লাগবে না । দীপুরও ভালো লাগে না। দীপুর বাবার বেশিদিন এক জায়গায় থাকতে ভাল লাগে না। তবুও দীপুর লেখাপড়ার জন্য এক বছর অপেক্ষা করেন। তারপর আবার নতুন কোন শহরে পাড়ি জমান। আর এভাবে একেটটা ক্লাস দীপুর একেক জায়গায় কাটে। আজ ক্লাস এইটের প্রথম দিনে নতুন স্কুলের দরজায় দাঁড়িয়ে আছে সে। ক্লাসের শিক্ষককে প্রথমে বদরাগী মনে হলেও পরে খুব ভাল লেগে যায় দীপুর। ক্লাসে আগে থেকেই আর একজন দীপু থাকায় ওর নতুন নামকরণ হয় দীপু নাম্বার টু। তেমনি ক্লাসের অন্য সবাইকেও ভাল লেগে গেল দীপুর। কিন্তু একজন বাদে। ক্লাসের একটা ছেলের সাথে প্রথমদিনই তার গন্ডগোল বেধে যায় । ছেলেটা একটু গুন্ডা টাইপের, বয়সে ওদের থেকে বড়, নাম তারেক। স্বাস্থ্য ভাল না হলেও দেখে বোঝা যায় গায়ে অনেক জোর আছে। প্রথম দিনেই এসে দীপুর মাথায় চাটি মেরে উল্টা পাল্টা কথা বলে ছেলেটা। আবার বুধবারের ড্রিল ক্লাসেও ঝামেলা করে তারেক। ড্রিল স্যার বড্ড কড়া একজন মানুষ। দৌড়ে পেছনে পড়া ছেলেদের কঠিন পিটুনি দেন। তারেক দৌড়ানোর সময় ঠেলে ফেলে দেয় দীপুকে। ফলে দীপুকে মার খেতে হয়। এখন কি করবে দীপু? কি করে তারেকের হাত থেকে নিস্তার পাবে? নাকি ঘটনা অন্য দিকে মোড় নিবে? জানতে হলে আপনাকে দীপুর এই যাত্রায় সঙ্গী হতে হবে। আমার কথা : দীপু নাম্বার টু সিনেমাটা প্রথমে দেখি বিটিভিতে। তখন বিনোদনের ব্যবস্থা খুবই নগন্য ছিল। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের জন্য তো নাটক নভেল কিছু ছিলই না। সেই সময়ে অসাধারণ একটা সিনেমা দেখেছিলাম। যার নাম দীপু নাম্বার টু। পরে আগ্রহ নিয়ে বইটা পড়ি। সিনেমা থেকেও বেশি ভাল লেগেছে বইটা। এত সুন্দর উপস্থাপনা ছিল, আর তারচেয়ে বেশি ছিল বাস্তবতা। কাহিনীটা এত বেশি বাস্তব ছিল যে মনে হয় না কোন সাজানো গোছানো লেখা পড়ছি। বরং মনে হয়েছে বাস্তব জীবনের কোন গল্প শুনছি। জাফর ইকবালের লেখা নিয়ে যে যাই কিছু বলুক না কেন উনার প্রথমদিকের কিছু লেখা আসলেই অসাধারণ। সে অন্যরা স্বীকার করুক বা না করুক।।। হ্যাপি রিডিং।।।
Was this review helpful to you?
or
my favourite book of the author
Was this review helpful to you?
or
The book will be very good for teenagers. Dipur's confidence and courage in the story is impressive. His father wants to raise him in such a way that he can take responsibility on his own shoulders. Undoubtedly, this is a masterpiece filled with emotions,anger, confidence and braveness. must read•
Was this review helpful to you?
or
Had the best time with this book. I laughed,cried, and then laughed again.
Was this review helpful to you?
or
দিপু নাম্বার টু দুরন্ত কিশোরের দুরন্ত গল্প। দিপু চরিত্র সত্যি অসাধারণ। তার কথা বলা, খেলাধুলা, বুদ্ধি সব কিছুই আমাকে ভাবিয়ে তোলে। লেখক বাস্তব জীবনের সুন্দর কাহিনি তুলে ধরেছেন।আমি যতো বই পড়েছি, এই বই আমার একটি পছন্দের বই।
Was this review helpful to you?
or
'দীপু নম্বর টু' ড. মুহম্মদ জাফর ইকবালের অন্যতম সেরা সৃষ্টি।দীপু তার স্কুল জীবনের প্রতিটি ক্লাসএ বাংলাদেশের ভিন্ন ভিন্ন জায়গায় ছিল।তার অষ্টম শ্রেনির সময়কাল গল্পে ফুটে উঠেছে। বন্ধুদের আন্তরিকতায় সে নতুন জায়গায় সহজেই মানিয়ে নিয়েছিল।কিন্তু তারিক নামের তার এক সহপাঠী শুরু থেকেই তার সাথে শত্রুতা শুরু করে।দীপুর বাবা ছিল,কিন্তু তার কাছে বিচার দিয়ে কোনো সুফল পাওয়া যেত না।তাই দীপু একাই তারিককে প্রতিহত করার চেষ্টা করে।দীপু মনে করত যে তার মা বেঁচে নেই।কিন্তু পরে জানতে পেরেছিল যে তার মা জীবিত।তখন দীপু মায়ের সাথে দেখা করতে একা একাই ঢাকা শহরে চলে আসে।এক সময় যে তারিক দীপুর সবথেকে বড় শত্রু ছিল,পরে সেই তারিকই দীপুর সবচেয়ে ভালো বন্ধুতে পরিণত হয়।তারা দু'জন মিলে নতুন প্রত্নতত্ত্ব নিদর্শন খুঁজে বের করে,অসাধারণ সাহসিকতার সাথে এই নিদর্শন চোরদের পুলিশে সোপর্দ করে।গল্পে দীপুর বিচক্ষণতা,সাহসিকতা,নেতৃত্বগুণ,বন্ধুত্বপূর্ণ আচরন বিশেষভাবে পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করবে।
Was this review helpful to you?
or
outstanding
Was this review helpful to you?
or
রকমারি-বইপোকা রিভিউ নাম-দিপু নাম্বার টু দাম-৯৩টাকা অসাধারন এক কিসোর উপন্যাস।বেশ রোমাঞ্চকর।দিপু নামক এক মা হারা ছেলের কাহিনি।তার বাবা বেশ অদ্ভুত।তার সাথে পরিচয় হয় তারেক নামক আরেক দুস্টু ছেলের। তার মা পাগল।তাকেই ভাল লেগে যায় দিপুর।গল্পের শেষ এ বরাবরের মত জাফর ইকবাল স্যারের এর লেখা আরেকটি মজার আডভেঞ্চার।পড়ার মত একটি বই......
Was this review helpful to you?
or
আমি মনে করি, কোনো সাহিত্যিকের শিশু সাহিত্য পাঠ করে যদি কেউ শৈশব-কৈশোরে ফিরে যায়,তবেই সেই সাহিত্যিক স্বার্থক! আরো মনে করি, যদি কোনো উপন্যাস পাঠক শেষ অবধি না পড়ে ছাড়তে না চায়,পাঠকের মাঝে পুরোটা একবসায় পড়ে ফেলার তিব্র আকাঙ্ক্ষা কাজ করে,যদি শেষটা জানার তিব্র ইচ্ছে জাগে;তবে সেই ঔপন্যাসিক স্বার্থক! ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের ‘দীপু নাম্বার টু’ উপন্যাসটি পড়ে উপর্যুক্ত দুই বাক্যের আলোকে বলতে পারি;স্যার একজন স্বার্থক ঔপন্যাসিক।❤️ [জে আর জাকারিয়া] ২৪/০৩/২০২৩ খ্রিঃ
Was this review helpful to you?
or
কৈশোর জীবনের অন্যতম প্রিয় একটা বই । এখনও পড়তে ভালো লাগে ।
Was this review helpful to you?
or
বইটা অনেক ভালো। আমি অনেক ছোটো বেলাই পড়েছি বইটা। পরে এ গল্পনিয়ে চলচ্চিত্র দেখেছি। চলচ্চিত্র অনেক ভালো লেগেছে।
Was this review helpful to you?
or
আমার সবচেয়ে পছন্দের শিশু কিশোর উপন্যাস।সেই ছোটবেলায় প্রথম বিটিভিতে দেখেছিলা, তারপর অনেক খুজে লাইব্রেরি থেকে নিয়ে অনেকবার পড়েছি।আজকে আবার রকমারিতে সার্চ করে পেয়ে গেলাম।অর্ডার ও করবো ভাব।
Was this review helpful to you?
or
বাংলাদেশের কিশোর উপন্যাসের ইতিহাসে যে নামটি এখনো অম্লান,এখনো দীপ্তিমান তার নাম "দীপু নাম্বার টু" । যারা একটিবারের জন্যও উপন্যাসটি পড়েছেন বা "দীপু নাম্বার টু" চলচ্চিত্রটি দেখেছেন হয়তো তারাই বলতে পারবেন,কত বৈচিত্র্য,শৈশবের কত রং,কত হাসি কান্না উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ছড়ানো । দীপুর বাবা চাকুরীজীবি । চাকুরির খাতিরে দীপুর বাবাকে প্রতিটা বছর ছুটে বেড়াতে হয় এক জেলা থেকে অন্য জেলায়,বাবার সাথে দীপুকেও তাই ছুটে বেড়াতে হয় এক স্কুল থেকে অন্য স্কুলে । সে যখন ক্লাস এইটে তখন ভর্তি হয় পাহাড়ঘেষা একটি স্কুলে । নতুন বন্ধু , নতুন শিক্ষক আর নতুন এক অভিজ্ঞতা-দীপুর জীবনে শুরু এক নতুন অধ্যায়ের । সব বন্ধুদের সাথে দীপুর খুব ভাব আর দীপুর সাথেও তার বন্ধুদের । ব্যতিক্রম শুধু একজন-তারিক । ক্লাসের বখাটে ছেলে । সবাই ওকে খুব ভয় পায় । কিন্তু দীপু নয় । সে তারিকের সাথে ঝগড়া বাধিয়ে ফেলে । এ জন্য তারিকের হাতে খুব মারও খায় । কিন্তু ঘটনাক্রমে এই তারিকই হয়ে ওঠে দীপুর সবচেয়ে ভাল বন্ধু । দীপু জানতে পারে,তারিকের বখে যাওয়ার পেছনে প্রধান কারণ তারিকের মায়ের পাগল হয়ে যাওয়াটা । অর্থ নেই,তাই তারিকের মায়ের কোন চিকিত্সাও নেই ! এদিকে দীপু ছোটবেলা থেকে জানে যে তার মা মারা গেছেন । অথচ একদিন দীপুর বাবাই দীপুকে জানালেন যে দীপুর মা বেঁচে আছেন । তিনি আমেরিকা থাকেন । ক'দিনের জন্য দেশে এসেছেন । দীপু ছুটে যায় মায়ের কাছে । মায়ের সাথে দীপুর কাটে অন্যরকম আবেগমাখা কিছু সময় । এরপর দীপু দুঃখ ভরা হৃদয়ে আবার ফিরে আসে বাবার কাছে । এদিকে তারিকের সহায়তায় দীপু জানতে পারে পাহাড়ে মূল্যবান প্রত্নতত্ত্বের চোরা- চালানীরা সক্রিয় । দীপু-তারিক আর তাদের বন্ধুরা মিলে অসীম সাহসিকতায় ধরে ফেলে সেই চোরা- চালানীদের । সরকার থেকে তারা পায় নগদ টাকা পুরষ্কার । বন্ধুদের অসীম ভালবাসায় চিকিত্সা হয় তারিকের মায়ের । আছে আরও না বলা অনেক অনুভূতি । উপন্যাস টি পড়লে এসব কাহিনী,নানারকম ভাল লাগার মাঝে সত্যিই হারিয়ে যেতে হয় . . .
Was this review helpful to you?
or
দিপু নাম্বার টু বইটি বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রে নিজের স্থান দখল করে নিয়েছে । সপ্তম শ্রেনীতে থাকাকালীন সময়ে আমি এই বইটি সম্পূর্ণ পড়েছি । দীপুর বার বার জায়গা পরিবর্তন হয় এবং নতুন স্কুলে গিয়ে ভর্তি হয় । দীপু ও তার বন্ধুরা উচ্চু ট্যাঙ্ক এ উঠা এবং শত্রুও বন্ধু হয়ে যাওয়া । রাষ্ট্রীয় সম্পদ রক্ষা করা । সব কিছু মিলে এক অসাধারণ গল্প । যেকেউ বইটি পড়ে মুগ্ধ হয়ে যাবে । আমার প্রিয় 07 টি বইয়ের মধ্যে দীপু নাম্বার টু একটি ।
Was this review helpful to you?
or
ক্লাসের কয়েকজনকে ভাল লাগতে পারে; তাই বলে ক্লাসটিচারসহ সবাইকে একসাথে কখনও ভাললাগে নাকি?! কিন্তু দীপুর যে লেগেছিল! দীপু নাম্বার টু-র। শুধু একজনকে ছাড়া, তারিক। তারিক গুন্ডা। যার জন্য দীপুসহ ক্লাসের সবার জীবন অতিষ্ঠ। অবশ্য এসব কথা দীপুর আব্বাকে বলে লাভ নেই। আর দশটা বাবা থেকে তিনি আলাদা; দীপুর সবচেয়ে বড় বন্ধুও। তিনি চান দীপু নিজের সমস্যার সমাধান নিজেই করুক। আর সেটা করতে যেয়ে তারিকের কাছে প্রচণ্ড মার খায় দীপু। তবে কারও কাছে নালিশ করেনা। নিজেই শোধ নিতে চায়। কিন্তু তারিক প্রচণ্ড অনুতপ্ত হয় দীপুর ব্যবহারে আর তারিকের সাহসিকতায় দীপুর মনও তারিকের প্রতি নরম হয়। দীপু জানত ওর আম্মা মারা গেছেন। কিন্তু আব্বা যখন বললেন আম্মা বেঁচে আছেন তখন দীপুর দুঃখ আর অভিমানের সীমা ছিলনা। দীপু সান্তনা খুঁজে পায় তারিকের কাছে। তারিকের মা পাগল। ওরা হয়ে ওঠে ঘনিষ্ঠ বন্ধু। তারিক তার বন্ধুকে জানায় সে গুপ্তধন খুঁজে পেয়েছে। শুনে দীপু উত্তেজিত হয়ে পড়ে। ক্লাসের অন্য বন্ধুদের নিয়ে যায় তা উদ্ধার করতে। কিন্তু সেখানে বিদেশী স্মাগলারদের কাছে ধরা পড়ে তারিক। তবে দীপুর বুদ্ধি ও সাহসের জোরে উদ্ধার পায় তারিক, ধরা পড়ে স্মাগলাররা। তারিকের মাও সুস্থ হয়ে উঠতে থাকেন। তবে দীপু আর তারিকদের সাথে থাকতে পারেনা। ওকে যে চলে যেতে হবে......।