User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
হডসনের বন্দুক
১৮৫৭ সাল । ভারতবর্ষে সিপাহীদের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হয় । সিপাহীরা দিল্লীতে গিয়ে বাহাদুর শাহকে ভারতবর্ষের সম্রাট বলে ঘোষণা করে । ক্যাপ্টেন হডসন ছিল ইংরেজ সেনাবাহিনীর গোয়েন্দা বিভাগের লোক । ইংরেজদের সাথে সিপাহীদের যুদ্ধে দিল্লীর যখন পতন ঘটে , তখন এই ক্যাপ্টেন হডসনের কাছেই আত্নসমপণ করেছিলেন বাহাদুর শাহ আর তার পরিবার । ইতিহাসে লেখা আছে , এই ক্যাপ্টেন হডসনই নিজ হাতে গুলি করেছিল বাহাদুর শাহের নিরস্ত্র এবং বন্দি তিন শাহজাদাকে । লন্ডনের প্যাডিংটন পাড়ায় সিকক হোটেলে আজ কুড়ি দিন হলো অতিথি হয়ে আছেন বাংলা...See More
এ গ্রন্থের তিনটি গল্প
কাজল ও তার হরিণবন্ধু জাদুর পাখি পরীর হাতের নীল চুড়ি পুরো বইটি চার কালার রঙিন আর্ট ঝকঝকে অফসেটে প্রকাশিত
এ গ্রন্থের সূচিগুলো দেয়া হলো
জাদুকর বুড়ি ও রাজপুত্র বোকা ভালুক বন্ধু ভালুক ব্যবসায়ী ও তোতাপাখি দুষ্টু বুদ্ধি বাদশাহ ও দাসী মেয়ে দেউলিয়ার কৌশল অকৃতজ্ঞ বন্ধু উচিত শিক্ষা টেকো মাথার টিয়া পাখি অহংকারের পরিণাম এক হরিণের গল্প
মঈন মুরসালিন এর ছোটদের গল্পগ্রন্থ মৎসকন্যা
‘মেঘনা নদীর পাড়েই তাদের বাড়ি। বাড়ির পাশ দিয়েই নদীটির একটি শাখা মোড় নিয়েছে। বাবা বাড়ির সকলের গোছলের জন্য একটি বাঁধানো ঘাট করে দিয়েছেন। বিকেলে এ দিকটায় কেউ আসে না। কাজল তখন কথা বলে- পানকৌড়ির ঝাঁকের সাথে, গাঙচিলের সাথে, তারা কাজলের কথা বুঝতে পারে না। তার দিকে মাথা ঘুড়িয়ে তাকিয়ে থাকে। আজ তার মন খারাপ, সে আনমনা হয়ে অনেক কিছু ভাবতে থাকে। হঠাৎ কাজল দেখতে পায় সামনে খুব বড় বড় বুদ বুদ উঠছে। ঠিক যেভাবে বড় মাছেরা বুদ বুদ ছাড়ে।’ হ্যাঁ, এভাবেই ছড়াকার, গল্পকার ও শিশুসাহিত্যিক মঈন মুরসালিন তার ‘মৎসকন্যা’ গল্পট...See More
কবি আল মাহমুদ এর বিখ্যাত পাঁচটি গল্প নিয়ে প্রিয় পঞ্চমী
ঈভের ছায়া নফ্স জলবেশ্যা স্বপ্নের ভেতর হাঁটাচলা তৃতীয় এক নদী ....................... গল্পের কিছু অংশ তুলে ধরা হলো..... আবিদ বেপারি গায়ের জামাটা খুলে ¯তূপ করে দড়ির ওপর রেখে সাপের ঝুড়িগুলোর কাছে যেখানে বেউলা তার কদলীকাণ্ডের মত নগ্ন উরুযুগল ভাঁজ করে শুয়ে আছে সেখানে গিয়ে বসলো। তার সামনে গুম্বুজের মত বেউলার সুডৌল হাঁটুর চূড়া উঁচু হয়ে আছে। আবিদ বেপারি নিজের হাঁটুর ওপর, নিজেও একটু উঁচু হয়ে উঠলো। তার মাথা সাপের সাজানো ঝুড়িগুলোর সমান হলে সে দেখলো বেউলা চোখ মুদে গম্ভীর, থমথমেভাবে শুয়ে ...See More
কাঠঝুমড়ির লাল নেকড়ের মূল অংশ
ড. ফারুকী তার সহকারী সাব্বির সাহেবকে ঢাকার একটি ল্যাবে পাঠালেন ব্যাঙাচির ক্লোনিং রিপোর্ট আনতে। রিপোর্ট নিয়ে ফেরার পথে ছিনতাইকারীর কবলে পড়েন সাব্বির সাহেব। তাকে উদ্ধার করে রহস্যভেদী দুই কিশোর বাপ্পী ও পাপন। সেই রাতেই খুন হলো সাব্বির সাহেব। কোনো হিংস্র প্রাণী তার গলার রগ ছিঁড়ে ফেলেছে। গলার কাছে রক্তের ধারা, চোখে আতঙ্কের ছাপ। বাপ্পী আর পাপন ছুটে যায় জৈন্তা পাহাড়ের কাঠঝুমড়ির বনে। তাদের সামনে শুধুই রহস্য। রহস্যেঘেরা কাঠঝুমড়ির বাংলো বাড়ি।
‘তাজতন্দুরি’ : অভিবাসী জীবনের ডকুফিকশন
উপন্যাসের শুরুই হয়েছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের একটি ঘটনা দিয়ে। গোলার আঘাতে পা উড়ে গেছে। যুদ্ধের ভয়াবহতা কতটা নির্মম হতে পারে শুরুতেই লেখকের বর্ণনায় সেগুলো উঠে এসেছে। উত্তম পুরুষে লেখা প্লটে বলা হয়েছে এভাবে : ... ডিউটিতে ছিল তখন থার্ড ইঞ্জিনিয়ার, জীবনে আর দেখা হয়নি ওর চাঁদমুখ, পরে জেনেছি, সে ছিল জাহাজ থেকে পানিতে লাফিয়ে পড়া শেষ নাবিক, জাহাজে অবশ্য এমনই নিয়ম, আমাকে ওভাবে ঝুলে থাকতে দেখে দৌড়ে আসে ক্যাপ্টেন, টেনে উঠাতে যেয়ে দেখে পায়ের একটা পেশি আমাকে আটকে রেখেছে সিঁড়ির সঙ্গে, এক মুহূর্ত ভাবে, তারপর ...See More
হরর গল্পকার নাফে মোহাম্মদ এনামের হরর বই 'ডরর কিচ্ছা'
ডরর কিচ্ছা নাফে মোহাম্মদ এনাম সমালোচনা : সালেহা চৌধুরী নাফে মোহাম্মদ এনামের কয়েকটি বই আমার হাতে এসেছে। প্রথমে পরে ফেলি ‘ডরর কিচ্ছা’। লেখক বলেছেন ডরর শব্দটি হরর শব্দের মত। সিলেটে ভয়ের গল্পকে ডরর গল্প বলে। ৫৬ পাতার বইতে আছে ৩৩টি গল্প। সবগুলোই মিনি গল্প। কোনটা একপাতা, কোনটা দেড় পাতা আবার কোনটা একপাতারও কম। এত ছোট গল্প লিখে কী ভয় দেখানো যায়? পাঠক প্রশ্ন করতে পারেন। নাফে মোহাম্মদ এনামের ভৌতিক কলম বলে যায়। এবং আমিও পড়বার পর মনে করি যায়। তবে এখানে এমন একটা ভয় যা শিরদাঁড়া বা মেরুদন্ডের ...See More